বাংলাদেশেই যুদ্ধ বিমান তৈরি করা হবে: প্রধানমন্ত্রী
দৈনিক জামালপুর
প্রকাশিত: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১

বাংলাদেশেই নিজেদের জন্য যুদ্ধ বিমান তৈরির আকাঙ্ক্ষার কথা জানিয়েছেন বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, বাংলাদেশেই একদিন আমরা যুদ্ধ বিমান তৈরি করতে পারবো। কাজেই এর ওপর গবেষণা করা এবং আমাদের আকাশসীমা আমরা নিজেরাই যেন রক্ষা করতে পারি সেভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছি।
প্রধানমন্ত্রী মঙ্গলবার সকালে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ১১ স্কোয়াড্রন এবং ২১ স্কোয়াড্রনকে জাতীয় পতাকা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন।
গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যশোরের বিমান বাহিনী ঘাঁটি বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের সঙ্গে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত হন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা এবং প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে আরো এগিয়ে যাওয়ার পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। ইনশাল্লাহ আমরা এ ব্যাপারে সাফল্য অর্জন করবো বলে আমি বিশ্বাস করি।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। বিশ্বায়নের এ যুগে যেকোনো দেশের জন্য একটি পেশাদার বিমান বাহিনী অপরিহার্য। তিনি একটি আধুনিক ও চৌকষ বিমান বাহিনী গড়ে তোলায় তার সরকারের দৃঢ় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে বলেন এজন্য ‘ফোর্সেস গোল-২০৩০’ পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
দেশ গঠনে সকলকে দেশপ্রেমিক হওয়ার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করার জন্য তার সরকারের দৃঢ় প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করেন।
বর্তমানে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন কার্যক্রম চলমান রয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ বছর আমরা স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করবো। সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের প্রাক্কালে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হই নিজেদেরকে দেশপ্রেমিক ও নির্ভীক হিসেবে গড়ে তুলতে।
তিনি বলেন, আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশকে ২০৪১ সালের আগে উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তুলবো, ইনশাআল্লাহ।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ে তুলে বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশের পর্যায়ে রেখে যান। সেখান থেকে বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিটা যেন আরো দৃঢ় হয় সেজন্য তার সরকার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। টানা কয়েক মেয়াদের সরকার পরিচালনায় আমরা আজকে উন্নয়নশীল দেশের পর্যায়ে উন্নীত হয়েছি।
তিনি বলেন, করোনাভাইরাস সারাবিশ্বের অর্থনীতির গতিকে স্থবির করে দিলেও তার সরকার সীমিত সামর্থ্য নিয়েই এই অর্থনীতিকে গতিশীল রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছে এবং বিভিন্ন প্রণোদনা দিয়ে অর্থনীতির চাকা সচল রেখেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনার কারণে সরকার মুজিববর্ষের অনেক কর্মসূচি বাস্তবায়ন না করতে পারলেও মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন, প্রতিটি গ্রামের মানুষ যেন শহরের সব সুবিধা পায় সেটা নিশ্চিতকরণ এবং তাদের ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়া এবং চিকিৎসা সেবার ব্যবস্থা করা, সুপেয় পানি এবং স্যানিটেশনসহ পয়ঃনিষ্কাশনের ব্যবস্থা, চলাচলের সুযোগ সৃষ্টি- এই সব কিছু নিয়েই আমরা ব্যাপক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। যার সুফল বাংলাদেশ অবশ্যই পাবে।
জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীতে দেশের মানুষের জন্য এটাই আমাদের উপহার থাকবে, প্রতিটি গৃহহারা মানুষ ঘর পাবে, প্রতি ঘরে বিদ্যুতের আলো জ্বলবে এবং সকলে উন্নত জীবন পাবে, বলেন তিনি।
এ সময় তিনি করোনার টিকা গ্রহণ করা হলেও মাস্ক ব্যবহার করা, হাত ধোয়া এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার মতো বিষয়গুলো মেনে চলতে দেশবাসীর প্রতি তার আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেন।
প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে বিমান বাহিনী প্রধান মাসিহুজ্জামান সেরনিয়াবাত ন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড প্রদানের লক্ষ্যে ইউনিট কমান্ডারদের হাতে জাতীয় পতাকা হস্তান্তর করেন।
প্রধানমন্ত্রী মনোজ্ঞ কুচকাওয়াজ প্রত্যক্ষ করেন। এ সময় তাকে রাষ্ট্রীয় সালাম জানানো হয়। বিমান বাহিনী প্রধান অনুষ্ঠানে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার সুদূরপ্রসারী কর্মপরিকল্পনা ও দূরদৃষ্টিকে সামনে রেখেই তার সরকার ‘ফোর্সেস গোল-২০৩০’ প্রণয়ন করে।
তিনি বলেন, ইতোমধ্যে তার সরকার বিমান বাহিনীতে সংযোজন করেছে মিগ-২৯সহ বিভিন্ন ধরনের ফাইটার বিমান, সর্বাধুনিক অ্যাভিওনিক্স সমৃদ্ধ পরিবহন বিমান, ইউটিলিটি হেলিকপ্টার, যুগোপযোগী প্রশিক্ষণ বিমান, উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন এয়ার ডিফেন্স রাডার, ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র, নতুন নতুন ঘাঁটি, ইউনিট ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, কর্মকর্তাগণের প্রশিক্ষণে উৎকর্ষ আনতে বিমান বাহিনী একাডেমির জন্য এই ঘাঁটিতে নির্মাণ করা হয়েছে আন্তর্জাতিক মানের ‘বঙ্গবন্ধু কমপ্লেক্স’। মহাকাশ গবেষণা, দেশের বিমান বাহিনী এবং বেসামরিক বিমানকে দ্রুত এগিয়ে নেয়ার লক্ষ্যে আমরা প্রতিষ্ঠা করেছি ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অ্যাভিয়েশন এন্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়।
তিনি বলেন, এই সকল কার্যক্রম বিমান বাহিনীর সক্ষমতাকে বহুলাংশে বৃদ্ধি করেছে। আজ বাংলাদেশ বিমান বাহিনী দেশে ও দেশের বাইরে এক সম্মানজনক অবস্থায় উন্নীত হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, যেহেতু জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনেও বাংলাদেশ ভূমিকা রাখছে সেক্ষেত্রেও বিমান বাহিনীকে উপযুক্ত করে আমরা গড়ে তুলছি। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সাথে এ্যারোনটিক্যাল সেন্টারও নির্মাণ করেছি।
প্রধানমন্ত্রী ন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড পাওয়া ইউনিট দু’টির সদস্যদের উদ্দেশ্যে বলেন, পতাকা হল জাতির স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, সম্মান ও মর্যাদার প্রতীক। তাই পতাকার মান রক্ষা করা সামরিক বাহিনীর সকল সদস্যের পবিত্র দায়িত্ব।
তিনি বলেন, জাতীয় পতাকা পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করা যেকোনো ইউনিটের জন্য একটি বিরল সম্মান ও গৌরবের বিষয়। ১১ স্কোয়াড্রন প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই বিমান বাহিনীর ক্যাডেটদের মৌলিক উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ প্রদানের মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব সুচারুভাবে সম্পন্ন করে আসছে। পাশাপাশি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বাংলাদেশ নৌবাহিনী এবং বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্রসমূহের সামরিক বৈমানিকগণকেও এই স্কোয়াড্রন সাফল্যের সঙ্গে প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২১ স্কোয়াড্রন বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সম্মুখ সারির নিবেদিত আক্রমণাত্মক স্কোয়াড্রন। এই স্কোয়াড্রন এফটি-৬ এবং এ-৫ যুদ্ধবিমান পরিচালনার মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে। পরবর্তীকালে ২০১৫ সালে এই স্কোয়াড্রনে সংযুক্ত হয় ৪র্থ প্রজন্মের ইয়াক-১৩০ কমব্যাট ট্রেইনার বিমান, যা ২১ স্কোয়াড্রনকে আকাশসীমা প্রতিরক্ষার দায়িত্বে আরো শক্তিশালী ও নির্ভরযোগ্য করে তোলে।
তিনি বলেন, বর্তমানে এই স্কোয়াড্রন আমাদের আকাশ প্রতিরক্ষা শনাক্তকরণ অঞ্চলের সর্বোচ্চ শেষ সীমানায় পর্যবেক্ষণ মিশন পরিচালনা করে, যা সত্যিই প্রশংসার দাবিদার।
সরকার প্রধান বলেন, ১১ স্কোয়াড্রনকে বৈমানিকদের মৌলিক উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ প্রদানে এবং ২১ স্কোয়াড্রনকে দেশের আকাশসীমা প্রতিরক্ষায় অনন্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ আজ স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক ‘জাতীয় পতাকা’ প্রদান করা হলো।
তিনি ১১ স্কোয়াড্রন এবং ২১ স্কোয়াড্রনের সকল সদস্যকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, কর্মদক্ষতা, পেশাদারিত্ব এবং দেশসেবার স্বীকৃতি হিসেবে যে পতাকা আজ আপনারা পেলেন, তার মর্যাদা রক্ষা এবং দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য, আন্তর্জাতিকভাবে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে যখন দায়িত্ব পালন করেন আমি মনে করি আপনারা সবসময় যেকোনো ত্যাগ স্বীকারে সদা প্রস্তুত থাকবেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মান মর্যাদা যেন সবসময় বৃদ্ধি পায় সেদিকে বিশেষ দৃষ্টি রেখে আপনারা আপনাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করবেন।
বিমান বাহিনীর জনসেবামূলক কর্মকাণ্ডেরও প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, বিমান বাহিনী তার মূল কার্যক্রমের পাশাপাশি সবসময়ই জাতি গঠনমূলক কর্মকাণ্ডে নিজেদের নিয়োজিত রাখে। বর্তমান করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে বিমান বাহিনীর হেলিকপ্টারযোগে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল হতে কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক রোগীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় স্থানান্তর করা হয় এবং বিমান বাহিনীর এ কার্যক্রম বর্তমানেও অব্যাহত রয়েছে।
তিনি এ প্রসঙ্গে আরো বলেন, কোভিড-১৯ এর কারণে উদ্ভূত বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধ হয়ে গেলে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে আটকে পড়া লোকজনকে নিজ নিজ দেশে প্রত্যাবর্তনের জন্য বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর তত্ত্বাবধানে চার্টার্ড ফ্লাইট পরিচালনা করা হয়। লেবাননে সংঘটিত ভয়াবহ বিস্ফোরণের কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতিতেও বিমান বাহিনীর পরিবহন বিমানের মাধ্যমে মানবিক সহায়তা প্রেরণ করা হয়।
শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় এবং বিভিন্ন বৈদেশিক মিশনে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সদস্যরা আত্মত্যাগ, কর্তব্যনিষ্ঠা ও পেশাদারিত্বের মাধ্যমে বাংলাদেশের জন্য বয়ে আনছে সম্মান ও মর্যাদা, যা বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিকে উজ্জ্বল করেছে। এই সুনাম অক্ষুণ্ন রাখতে আপনারা একনিষ্ঠভাবে কাজ করে যাবেন- এটাই আমার প্রত্যাশা।

- মুমিনের জন্য প্রশিক্ষণের মাস রমজান
- বাংলাদেশে বিদ্যুৎ উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
- জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কুইক রেসপন্স টিম গঠন
- দেশের কৃষিপণ্যের আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখতে হবে: কৃষিমন্ত্রী
- আমার স্বপ্ন, ডাক্তার হয়ে দেশের জনগনের সেবা করা: প্রণয় বর্মন
- করোনা মোকাবিলায় সর্বাত্মক প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে সরকার: সেতুমন্ত্রী
- লকডাউনকালে বন্ধ থাকবে দেশের সব ফ্লাইট
- সৌদিতে চাঁদ দেখা যায়নি, মঙ্গলবার থেকে রোজা শুরু
- বুধবার পর্যন্ত লকডাউন বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
- সকলের সহযোগিতায় বাঁচতে চায় কিডনী রোগে আক্রান্ত সুলতান মাহমুদ
- কালিহাতিতে কৃষকদের মাঝে কম্বাইন্ড হারবেষ্টার বিতরণ
- গ্রামীণ সড়কের উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন
- মির্জাপুরে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা করোনায় আক্রান্ত
- টাঙ্গাইল পৌরসভা সার্ভিস এসোসিয়েশনের কমিটি গঠন
- আতঙ্কে কৃষক ও খামারিগণঃ কাজিপুরের চরাঞ্চলে ৫ টি গরু চুরি
- ধানুয়া কামালপুর ইউপি নির্বাচনে মনোনয়ন পত্র গ্রহণ করলেন লাকপতি
- বকশীগঞ্জে ইসলামিক রিলিফ বাংলাদেশের খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
- মামুনুলে জিম্মি হেফাজতে ইসলাম।। অর্থ সরবরাহ বন্ধের হুমকি
- মেলান্দহে কৃষকের মাঝে ধান মাড়াই যন্ত্র বিতরণ
- যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ স্বীকৃতি পাচ্ছেন শেখ হাসিনা
- রেকর্ড গড়ার পথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
- বিশ্বকে নিরাপদ করতে জাতিসংঘে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা সেনাবাহিনীর
- গৃহহীনদের স্বপ্ন পূরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
- ‘নগদ’-এর মাধ্যমে ১ কোটি মায়ের মোবাইলে পৌঁছল উপবৃত্তি
- রাজধানীর বাড্ডায় জেএমবির ভারপ্রাপ্ত আমির গ্রেপ্তার
- বস্তিবাসী ও স্বল্প আয়ের মানুষের সমস্যা সমাধানে হেল্প ডেস্ক চালু
- চাঙ্গা হচ্ছে জলবায়ু তহবিল, বাংলাদেশের নতুন আশা
- বকশীগঞ্জে ভ্রাম্যমাণ দুধ,ডিম ও মাংস বিক্রয় শুরু
- টিকা পাবেন সারাদেশের ১৪ কোটি মানুষ
- শতকোটি ছাড়িয়েছে কাজিপুরের ঝুট কম্বলের ব্যবসা
- তুমি বইলো হ্যাঁ আমি সব জানি: ফোনালাপে স্ত্রীকে মামুনুল
- মহামানব ও মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু
- ১ বছর আগের ভিডিও লাইভ করছে বর্তমানের দাবি করে:দিশেহারা হেফাজত
- ‘জনগণের টাকায় ১৬ টি আধুনিক বিমান কেনা হয়েছে’
- ঈদুল ফিতরে ১ কোটি ১০ হাজার পরিবারকে সহায়তা দেবে সরকার
- মুজিবশতবর্ষে চিকিৎসায় নতুন মাইলফলক
- প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে নির্মিত হতে যাচ্ছে আরেকটি চলচ্চিত্র
- বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পরিবর্তনের কৃতিত্ব শেখ হাসিনার: ডিপ্লোম্যাট
- এক্সপ্রেসওয়ের যুগে প্রবেশ বাংলাদেশের
- ‘৭১এ গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বললেন সাবেক রাষ্ট্রদূত
- বঙ্গবন্ধুর ১০১তম জন্মবার্ষিকী আজ
- জনসমাগম এড়িয়ে চলা ও মাস্ক পরার আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী
- ৭৯৩ কোটি টাকা ব্যয়ে মোংলা বন্দরের ইনারবার ড্রেজিং শুরু
- করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে সরকারের ১৮ দফা নির্দেশনা
- মেগা প্রকল্পে বদলাচ্ছে দেশের দক্ষিণাঞ্চল
- প্রশাসন ও অন্য উচ্চ পদে নারীদের পদায়ন করেছেন শেখ হাসিনা
- টানা ক্ষমতায় থাকায় দেশের উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
- আজ ২৫ মার্চ, বাঙালি নিধন মহাযজ্ঞের কালো রাত্রী
- বঙ্গবন্ধুর গান্ধী শান্তি পুরস্কার গ্রহন করলেন শেখ রেহানা
- ‘শ্বেতবলাকা’ ও ‘আকাশতরী’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
