রৌমারীতে বাঁধ সংস্কারের অভাবে দূর্ভোগের শিকার ২০ গ্রামের মানুষ
দৈনিক জামালপুর
প্রকাশিত: ২৩ অক্টোবর ২০২১
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে বন্যার পানিতে ভেঙ্গে যাওয়া পানি নিয়ন্ত্রণ বেড়িবাঁধটি সংস্কারের অভাবে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে ২০ টি গ্রাম।
দূর্ভোগে পড়েছে প্রায় ৩০ হাজার মানুষ। বন্যার পানিতে প্রতি বছর প্রায় দেড় হাজার হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়। অপর দিকে যানবাহন চলাচল একেবারে বন্ধ রয়েছে।
সাধারন মানুষ পায়ে হেটে হাটবাজারে যাতায়াত করছে। এতে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হলেও সংস্কারের উদ্যোগ নেয়নি কর্তৃপক্ষ।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে. রৌমারী উপজেলাধীন দাঁতভাঙ্গা ইউনিয়নের ছাটকড়াইবাড়ী থেকে ঝগড়ারচর ডিসি সড়ক পর্যন্ত (পাবসস) ক্ষুদ্র পানি সম্পদের সোয়া ৬ কি:মি: বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে গত কয়েক বছর আগে।
প্রতিবছর বন্যার পানির স্্েরাতে বিভিন্ন স্থানে খাদের সৃষ্টি হয়।
২০১৯ সালের ভারতীয় পাহাড়ি ঢলে ও ভয়াবহ বন্যার পানির তীব্র স্রোতে বাঁধটি আওয়াল মেম্বার, নজরুল, সোহরাব হোসেন, পাপু মিয়া, নুরমোহাম্মদ, জেসমিন, আব্দুল বাতেন, আয়নাল হক, আবুল হাশেম, মোত্তালিব, আবদুল হাকিম, মতিয়ার ও সাখাওয়াত হোসেনের বাড়ি সংলগ্ন বিভিন্ন স্থানে অসংখ্য খানাখন্দের সৃষ্টি হয়।
এমনকি বাঁধটির পূর্ব পাশে প্রায় ৩’শ মিটার ভেঙ্গে জিঞ্জিরাম নদীর গর্ভে চলে যায়।
এর মধ্যে চারটি ভাঙ্গাস্থানে বাশেঁর সাকোঁ দিয়ে জীবনের ঝুকি নিয়ে প্রতিদিন পারাপার হচ্ছে জনসাধারন।
দূর্ভোগে শিকার হচ্ছে সরকারি ও বেসরকারি চাকুরিজীবি, ব্যবসায়ী, শিক্ষার্থীসহ কয়েক হাজার মানুষ। পাশাপাশি সীমান্ত এলাকায় বিজিবির সদস্যরা তাদের টহলে ব্যাহত হচ্ছে।
ফলে চোরাচালান রোধে সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে তাদের। কৃষকের হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম, মাথারঘাম পায়ে ফেলানো কষ্টার্জিত সোনার ফসল সর্বনাশা পাহাড়ি ঢলে প্রায় দেড় হাজার হেক্টর জমির ফসল বিলীন হয়ে যায় প্রতি বছর।
মানবেতর জীবন যাপন করে কৃষক পরিবার। বাঁধটি না থাকায় ওই অঞ্চলের কৃষকের মাঝে হতাশা বিরাজ করছে।
বেরিবাঁধটি নির্মাণের পর থেকেই ওই সীমান্ত এলাকার মানুষ সড়ক পথে অটোভ্যান, রিক্সা, অটোবাইক, মোটর সাইকেল ও বাইসাইকেল দিয়ে সহজে স্বল্প সময়ে হাটবাজার ও অফিস আদালতে যাতায়াত করত।
ক্ষুদ্র পানি সম্পদের বেড়িবাঁধটি পাবসস কমিটির ৪৫৭ জন সদস্য ও ৬০০ উপকারভোগীর মাধ্যমে ২০০১ সালে কাজ শুরু করা হয় এবং শেষ হয় ২০০৪ সালে।
বেড়িবাঁধটি নির্মাণের ফলে বাঁধের পশ্চিম পার্শ্বে প্রায় দেড় হাজার হেক্টর ফসলি জমি বন্যার পানি থেকে রক্ষা হতো।
২০১৫-১৬ অর্থ বছরে ১৩ লাখ ও ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে ১৩ লাখ টাকা বেরিবাঁধটি সংস্কারের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়।
এই অল্প বরাদ্দ দিয়ে বাঁধটির সংস্কারের কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব হয়নি। বাঁধটিতে কয়েক লক্ষ টাকা ব্যয়ে একটি ¯øুইস গেট ও দু’টি রেগুলেটর থাকলেও বিভিন্ন স্থানে ভাঙ্গা থাকার কারনে এলাকাবাসির কোন কাজে আসছে না।
এ বিষয়ে ঝগড়ারচর (পাবসস) কমিটির সভাপতি জোবাইদুল ইসলাম বলেন, বেড়িবাঁধের ভিতরে প্রায় দেড় হাজার হেক্টর ফসলি জমি রয়েছে।
প্রতিবছর বেরিবাধেঁর ভাঙ্গা দিয়ে পানি প্রবেশ করে কৃষকের ফসল নষ্ট হচ্ছে।
ঝগড়ারচর (পাবসস) কমিটির সম্পাদক মিজানুর রহমান জানান, বেরিবাধঁটি বন্যার পানিতে ভেঙ্গে যাওয়ায় জমির ফসলনষ্টসহ চরম দূর্ভোগে পড়েছে এলাকাবাসি।
তবে বাঁধটি বর্ষা মৌসুমের আগে মেরামত না করলে বন্যার হাত থেকে ফসল রক্ষা করা যাবে না এবং দূর্ভোগও কমবে না।
উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম কাজল জানান, ওই বøকে ১ হাজার হেক্টরের বেশি জমিতে ফসল উৎপাদন হয়। বন্যার পানিতে প্রতিবছর ফসল নষ্ট হচ্ছে। তাই বেরিবাঁধটি সংস্কার করা খুবই জরুরি।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী মো.মেজবাহ উল বলেন, বোয়ালমারী ও ঝগড়ারচর বেড়িবাঁধটি সরেজমিনে পরিদর্শনে উদ্ধর্তন কর্তৃপক্ষ আসতে চেয়েছেন। তবে বাঁধটির অবস্থা খুবই খারাপ।
রৌমারীতে ক্ষুদ্র পানিসম্পদের বেশ কয়েকটি বেড়িবাঁধ রয়েছে। তার মধ্যে এই বাঁধটি গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় বরাদ্দের জন্য উদ্ধর্তন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন পাঠানো হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আল ইমরান জানান, এলাকাবাসি আবেদন দিলে আমি উদ্ধর্তন কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিব।
- রোহিঙ্গাদের জন্য বড় তহবিল গঠনের জন্য প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
- সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন
- নাস্তানাবুদ শ্রীলংকা, বাংলাদেশের সিরিজ জয়
- মুক্তিযুদ্ধের প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ দিবস আজ
- ওয়ানডে সিরিজ জয়ে টাইগারদের প্রতি রাষ্ট্রপতি’র অভিনন্দন
- আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাত করা অসম্ভব: প্রধানমন্ত্রী
- ঈদ সার্ভিসে যুক্ত হবে বিআরটিসির ৫৫০ বাস
- স্মার্ট ডাক সেবার যুগে ভাসানচর: পলক
- আয়ারল্যান্ডের সমর্থন চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
- ১৫ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১০২ কোটি ডলার
- কী আমাদের অপরাধ, দেশ স্বাধীন করা, উন্নত করা?
- কয়লা তোলার উদ্যোগ
- শেখ হাসিনা তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিয়েছেন
- পথশিশুদের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে হবে : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী
- সমরেশ মজুমদার সাহিত্য পুরস্কার পেলেনে কথা সাহিত্যক সেলিনা হোসেন
- সিলেটে পিকআপ-লেগুনার সংঘর্ষে নিহত ৫
- আত্মতুষ্টি নয়, আগামী পাঁচ বছর দেশ পাহারা দেবো : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সুইডেনের ক্রাউন প্রিন্সেসের কাছে ডিজিটাল অগ্রগতি তুলে ধরেছেন পলক
- আপাতত ট্রেনের ভাড়া বৃদ্ধির কোনো পরিকল্পনা নেই : রেলপথ মন্ত্রী
- খালেদা জিয়ার মুক্তির আবেদনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত আগামীকাল
- করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ৩৩ জন
- কুমিল্লায় অবৈধ ড্রেজার মেশিনের বিরুদ্ধে সাঁড়াশি অভিযান
- পিনু খানের মৃত্যুতে ওবায়দুল কাদেরের শোক
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা ২৯ মার্চ
- ড. ইউনূসকে দোষী সাব্যস্তকরণ কার্যকর থাকবে : হাইকোর্ট
- মেহেরপুরে বিদেশ ফেরত অভিবাসীদের বিষয়ে সেমিনার
- গাজায় শিশুহত্যা চলছে, কোথায় বিশ্বমানবতা
- জন্মদিন উদযাপিত : বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়
- ঢাকায় আয়ারল্যান্ডের বাণিজ্যমন্ত্রী
- অসাম্প্রদায়িক চেতনায় দেশ গড়তে হবে
- ফিলিস্তিনের পক্ষে আইসিজেতে যুক্তি তুলে ধরবে বাংলাদেশ
- জামালপুরে শহীদ মিনারে ছাত্রদল নেতার ছুরিকাঘাতে আহত-২
- স্যামসাং টিভি’তে ১০ হাজার টাকা ছাড়
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে পদ্মা ব্যাংক পিএলসির চুক্তি স্বাক্ষর
- মেলান্দহ উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর পরামর্শ সভা
- বাজারে আকর্ষণীয় ডিজাইনের বাইক আনলো কাওয়াসাকি
- নিশামের ফিফটিতে লড়াকু পুঁজি পেল রংপুর
- পেসার মোস্তাফিজ চট্টগ্রামে গুরুতর আহত, আইসিইউ’তে ভর্তি
- সাংবাদিকদের বেতন উল্লেখ না থাকলে তা নিয়োগপত্র হতে পারে না
- এমবাপ্পেকে কিনতে আগ্রহী চট্টগ্রাম আবাহনী
- দিনাজপুর ঘোড়াঘাটের করতোয়া নদীর শহর রক্ষা বাঁধ বিলীন
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার ২য় ধাপের ফলাফল প্রকাশ
- মেলান্দহে কঙ্কাল চুরি
- মেলান্দহে বিএনপি নেতাকে অব্যাহতি
- বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস আজ
- ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে নারায়ণগঞ্জবাসীর ভুমিকা
- আরো ৫ মেট্রোরেল করার ঘোষণা প্রধানমন্ত্রীর
- শেষ হলো একুশের সাংস্কৃতিক উৎসব
- বকশীগঞ্জে মেডিকেল কলেজে চান্স পাওয়া মেধাবী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
- মেলান্দহে এসএসসি পরিক্ষা কেন্দ্র সচিব নিয়োগে অনিয়ম