বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে হত্যা ও ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ
দৈনিক জামালপুর
প্রকাশিত: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২০
সকলের মনে প্রশ্ন উঠতে পারে, ইনডেমনিটি অধ্যাদেশের জন্য দায়ী কে, মোশতাক না জিয়া? যেহেতু মোশতাক সরকার ছিল সেনা সমর্থিত, জিয়াউর রহমান ছিলেন সেনাপ্রধান সেহেতু এর দায় তিনি এড়াতে পারেন না। খুনিদের জন্য পদোন্নতি, সুযোগ-সুবিধা সবসময়ই অবারিত ছিল। ১৯৭৬ সালের ৮ জুন সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ১২ জনকে বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দেন। শুধু তাই নয়, এসব খুনি এরশাদ ও খালেদা জিয়া সরকারের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় রাজনীতিতে অংশ নেয় এবং রাজনৈতিক দল গঠন করে।
বঙ্গবন্ধু হত্যা ও ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাতে সংঘটিত হয়েছিল ইতিহাসের এক কলঙ্কিত বর্বরোচিত অধ্যায়। আমরা হারিয়েছি বাঙালির সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান, বাঙালির হাজার বছরের ইতিহাসের মহাকাব্যিক বীর নায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। হারিয়েছি তার দুই কন্যা ব্যতিরেকে পুরো পরিবারকে- যা বিশ্ব ইতিহাসে বিরল। ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট খুনিচক্র কেবল ব্যক্তি মুজিবকেই হত্যা করেনি। তারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ তথা বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তির ওপর আঘাত হানে। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের পুরস্কার, পুনর্বাসন ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর জেলহত্যার পর ৪ নভেম্বর বঙ্গবন্ধুর খুনিদের একটি বিশেষ বিমানে রেঙ্গুন হয়ে ব্যাংকক পাঠিয়ে দেয়া হয়। সেখান থেকে পাকিস্তানের একটি বিশেষ বিমানে লিবিয়ায়। খুনিচক্রকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে দেয়ার পেছনে একটি প্রভাবশালী দেশ প্রত্যক্ষ সহযোগিতা করেছে। এই হত্যাকান্ড বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রগতিকে পিছিয়ে নিয়ে যায়। পঁচাত্তরের ক্ষমতাসীন সামরিক-বেসামরিক এলিটচক্র বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শগত অবস্থান ও লক্ষ্য থেকে সরিয়ে এনে একটি ধর্ম-সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রে পরিণত করে। রাষ্ট্রের ওপর জনগণের মালিকানা বেদখল করে এবং সংবিধানের কর্তৃত্ব ধ্বংস করে। দেশব্যাপী হত্যা, সন্ত্রাস, জোর-জবরদস্তি চলে। পরবর্তীকালে মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার খালেদ মোশাররফ ও কর্নেল তাহেরের হত্যাকান্ড, বিচার প্রহসনের নামে সশস্ত্র বাহিনীর শত শত মুক্তিযোদ্ধা অফিসার ও জোয়ানকে হত্যা এবং রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বিবেচনায় আওয়ামী লীগের হাজার হাজার নেতাকর্মীকে হত্যা, গ্রেপ্তার, নির্যাতন ইত্যাদি এর নজির হয়ে ওঠে রাষ্ট্র পরিচালনার নীতি। উগ্র সাম্প্রদায়িক জঙ্গিবাদকে অর্থাৎ '৭১-এর সশস্ত্র আলবদর, আল শামস, রাজাকারদের রাজনৈতিক সংগঠন জামায়াতে ইসলামীকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পুনর্বাসিত করা হয়।
বঙ্গবন্ধু হত্যার পর রাজনীতিতে যেমন দক্ষিণপন্থী ধারায় বিএনপি তথা জাতীয় পার্টি গড়ে ওঠে, তেমনি স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে সমাজ গঠনের মধ্য যে পরিবর্তনগুলো সাধিত হয়েছিল পূর্বোক্ত রাজনৈতিক পরিবর্তনগুলো ছিল তারই প্রতিফলন। এমনকি বঙ্গবন্ধুর খুনিরাও প্রকাশ্যে পার্টির নামে সংগঠন গড়ে তুলে রাজনীতির অঙ্গ সক্রিয় হতে চেষ্টা করে। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর প্রধানত সামরিক শাসনের ছায়াতলে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের স্স্নোগানের আড়ালে চরম দক্ষিণপন্থিসহ প্রতিক্রিয়াশীল সাম্প্রদায়িক শক্তিগুলো সংগঠিত শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারবর্গ হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের আইনি ব্যবস্থা থেকে শাস্তি এড়াবার ব্যবস্থা প্রদানের জন্য বাংলাদেশে 'ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ' আইন প্রণয়ন করা হয়েছিল। ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তারিখে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোশতাক আহমেদ এ ইনডেমনিটি (দায়মুক্তি) অধ্যাদেশ জারি করেন।
যেহেতু বাংলাদেশ সংসদ অধিবেশনে ছিল না, সে ক্ষেত্রে শেখ মুজিবের একজন ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক সহযোগী রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোশতাক আহমেদ কর্তৃক একটি অধ্যাদেশের আকারে ২৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৫ সালে এ আইনটি প্রণীত হয়। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের পর তিনিই দেশটির রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। এটি ১৯৭৫ সালের অধ্যাদেশ নং ৫০ নামে অভিহিত ছিল। পরে ১৯৭৯ সালে সংসদ কর্তৃক এটি অনুমোদন করা হয়। যার ফলে এটি একটি আনুষ্ঠানিক আইন হিসেবে অনুমোদন পায়। ১৯৭৯ সালের ৯ জুলাই বাংলাদেশ সংবিধানের ৫ম সংশোধনীর পর সংশোধিত আইনে এ আইনটি বাংলাদেশ সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সরকার প্রতিষ্ঠার পর ১৯৯৬ সালের ১২ নভেম্বর সপ্তম জাতীয় সংসদে ইনডেমনিটি আইন বাতিল করেন। এটি শেখ মুজিবের হত্যাকারীদের বিচারের পথ প্রশস্ত করে। ২০১০ সালের ফেব্রম্নয়ারি মাসে সংবিধানের ৫ম সংশোধনীকে অবৈধ ঘোষণা করে বাংলাদেশ হাইকোর্ট।
দীর্ঘ ২১ বছর পরে আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের বিচার কাজ শুরু করে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের বিচারের কাজ শুরু হয় ১৯৯৬ সালের ২ অক্টোবর ধানমন্ডি থানায় মামলা দায়েরের মাধ্যমে। ১৯৯৮ সালের ৮ নভেম্বর মামলার যাবতীয় কার্যক্রম শেষে ১৫ জন আসামিকে মৃতু্যদন্ড প্রদান করা হয়। আসামি পক্ষের ১৫ জন উচ্চ আদালতে আপিল করার সুযোগ পান। ওই আপিলে ১২ জনের মৃতু্যদন্ড বহাল এবং ৩ জনকে খালাস প্রদান করা হয়। তবে ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত চারদলীয় জোট সরকার ক্ষমতায় এলে এ মামলার কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ে। ২০০৮ সালের নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় লাভের পর আওয়ামী লীগ সরকার আবার এ বিচারকার্য চালিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করে। ২০০৯ সালে লিভ-টু-আপিল-এর মাধ্যমে এ বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। আপিল শেষে ১২ জনের মৃতু্যদন্ড বহাল রাখেন মহামান্য আদালত। ২০১০ সালের ২৭ জানুয়ারি তারিখে এদের মধ্যে পাঁচ জনের ফাঁসির মাধ্যমে মৃতুুদন্ড কার্যকর করা হয়। বাকি ৬ জন এখনও বিভিন্ন দেশের আশ্রয়ে পলাতক। পলাতকদের মধ্যে একজন এরই মাঝে বিদেশের মাটিতে মৃতু্যবরণ করেছে।
বঙ্গবন্ধুর ঘাতকদের তালিকায় রয়েছে ১. লে. কর্নেল শরিফুল হক (ডালিম) ২. লে. কর্নেল আজিজ পাশা ৩. মেজর এ কে এম মহিউদ্দিন আহমেদ ৪. মেজর বজলুল হুদা ৫. মেজর শাহরিয়ার রশিদ ৬. মেজর রাশেদ চৌধুরী ৭. মেজর নূর চৌধুরী ৮. মেজর শরিফুল হোসেন ৯. কর্নেল কিসমত হাশেম ১০. লে. খায়রুজ্জামান ১১. লে. নাজমুল হোসেন ও ১২. লে. আবদুল মাজেদ। পলাতকদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে আছে খুনি রাশেদ চৌধুরী, তাকে ফিরিয়ে আনার জন্য যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে বর্তমান সরকারের আলাপ-আলোচনা হয়েছে এবং এ ব্যাপারে যথেষ্ট অগ্রগতি হয়েছে। নূর চৌধুরী আছে কানাডায়। এ ব্যাপারে কানাডার একটি আইন আছে, সেটা হলো কাউকে মৃতু্যদন্ড দেয়ার বিধান সে দেশের আইনে নেই। এই কারণে আইনটিকে শিথিল করে নূর চৌধুরীকে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে কানাডায় একটি মামলাও বাংলাদেশ সরকার করেছে এবং সেখানে আলাপ-আলোচনা অব্যাহত আছে।
প্রশ্ন উঠতে পারে, ইনডেমনিটি অধ্যাদেশের জন্য দায়ী কে, মোশতাক না জিয়া? যেহেতু মোশতাক সরকার ছিল সেনা সমর্থিত, জিয়াউর রহমান ছিলেন সেনাপ্রধান সেহেতু এর দায় তিনি এড়াতে পারেন না। খুনিদের জন্য পদোন্নতি, সুযোগ-সুবিধা সবসময়ই অবারিত ছিল। ১৯৭৬ সালের ৮ জুন সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ১২ জনকে বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দেন। শুধু তাই নয়, এসব খুনি এরশাদ ও খালেদা জিয়া সরকারের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় রাজনীতিতে অংশ নেয় এবং রাজনৈতিক দল গঠন করে।
শাহরিয়ার রশিদ ও বজলুল হুদা ১৯৮০ সালের পর প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক শক্তি নামের একটি দল গঠন করে। ১৯৮৭ সালে ফারুক রহমান ও আব্দুর রশিদ গঠন করে ফ্রিডম পার্টি। পরে বজলুল হুদাও ফ্রিডম পার্টিতে যোগ দেয়। এর আগে ১৯৮৬ সালে এরশাদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচন করে লে. কর্নেল ফারুক। বজলুল হুদা ফ্রিডম পার্টি হয়ে ১৯৮৮ সালের নির্বাচনে মেহেরপুর থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়। আর ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রম্নয়ারি খালেদা জিয়ার ভোটারবিহীন এক তরফা নির্বাচনে কুমিলস্না থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয় লে. কর্নেল রশিদ। এভাবেই এরশাদ ও খালেদা জিয়ার আমলে খুনিরা সংসদে বসে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি কালো অধ্যায়ের সূচনা হয়েছিল। খুনিদের বিচারের মাধ্যমে সে কালো অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি ঘটে। মূলত ১৫ আগস্ট ও ২১ আগস্ট হত্যাকান্ড একসূত্রে গাথা। এর উদ্দেশ্য ছিল আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করা এবং পাকিস্তানি ভাবধারায় রাষ্ট্র পরিচালনা করা। আজ 'ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ'-এর ৪৪ বছর। ১৫ আগস্টের মতো মর্মন্তুদ ঘটনা আমরা আর প্রত্যক্ষ করতে চাই না। তবে বাংলাদেশের ইতিহাসে এই কালো অধ্যায়টি অমোচনীয় হয়ে থাকবে, যার মাধ্যমে খুনিদের উৎসাহিত করা হয়েছিল।
সালাম সালেহ উদদীন: কবি, কথাসাহিত্যিক, সাংবাদিক ও কলাম লেখক
- হাওরে কৃষকের মুখে স্বর্ণালি হাসি
- সর্বজনীন পেনশন প্রসারে ৮ বিভাগে মেলা
- জলবিদ্যুতে বাংলাদেশকে বিনিয়োগের আহ্বান নেপালের
- এক সফটওয়্যারের আওতায় সব সরকারি চাকরিজীবী
- ‘মাই লকারে’ স্মার্টযাত্রা
- মাঠ প্রশাসন সামলাতে হার্ডলাইনে সরকার
- ফের আশা জাগাচ্ছে লালদিয়া চর কনটেইনার টার্মিনাল
- মন্ত্রী-এমপির স্বজনদের প্রার্থী না হতে শেখ হাসিনার কড়া নির্দেশ
- বকশীগঞ্জে দুর্ঘটনা রোধে মাঠে নেমেছে ওসি আহাদ খান
- চিনির উৎপাদন বৃদ্ধি সময়ের দাবি- ধর্মমন্ত্রী
- জামালপুরে স্কুল ছাত্রী অপহরণ-ধর্ষণ মামলার পলাতক আসামী গ্রেপ্তার
- নন্দীগ্রামে অধ্যক্ষের পর গভর্নিং বডির পদ হারালেন সবুজ
- ইসলামপুরে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী উদ্বোধন
- বকশীগঞ্জে প্রাণি সম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- মেলান্দহে সম্পত্তির বিরোধে বৃদ্ধ খুন : আটক-৩
- ঐতিহাসিক বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় দিবস ঘোষণার দাবী
- মেলান্দহে প্রাণী সম্পদ মেলা
- বাংলাদেশ-ভারত-সীমান্তে নিষেধাজ্ঞা জারি
- ঘাটাইলে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী
- নানা বাড়ীতে ঈদ করতে এসে বাড়ি ফেরা হলো না ইব্রাহীমের
- প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ-প্রদর্শনী উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- জামালপুরে দুর্যোগকালীন লিঙ্গ ভিত্তিক সুরক্ষায় ‘জিহা’র যাত্রা শুর
- যুদ্ধে জড়ানোর সতর্ক বার্তা দিলেন বাইডেন
- তামাকপণ্যের কর ও মূল্য বৃদ্ধির দাবিতে বিড়ি শ্রমিকদের মানববন্ধন
- ড্রোন হামলায় এবার ইসরাইলি ১৪ সেনা আহত
- আট হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল করা হয়েছে
- আজ থেকে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী শুরু
- চলছে হজ কার্যক্রমের প্রস্তুতি, উদ্বোধন ৮ মে
- টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনায় সম্মিলিত প্রয়াসের আহ্বান
- চলছে হজ কার্যক্রমের প্রস্তুতি, উদ্বোধন ৮ মে
- ইসলামপুরে গোপনে মাদরাসা ম্যানেজিং কমিটি গঠন
- ঝালকাঠিতে শিশু হত্যা মামলায় যুবকের ফাঁসি, নারীর যাবজ্জীবন
- ফেনী সার্কিট হাউজে উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন
- স্যামসাং টিভিতে এখন দেখা যাবে টফি’র আকর্ষণীয় কনটেন্ট
- রাজধানীতে বৃষ্টি, জলাবদ্ধতা-যানজটে অসহনীয় ভোগান্তি
- ইনফিনিক্সের নোট ৪০ সিরিজ: অ্যান্ড্রয়েডে ম্যাগনেটিক চার্জিং
- ফেসবুকে বন্ধুত্বের অনুরোধে যেভাবে গায়েব কোটি টাকা!
- নাস্তানাবুদ শ্রীলংকা, বাংলাদেশের সিরিজ জয়
- মেলান্দহ পৌর কাউন্সিলরের মরদেহ চৌদ্দগ্রামে পাওয়া গেছে
- বকশীগঞ্জে এসএসসি ব্যাচ-২০০২ ফ্রেন্ডস অর্গানাইজেশন এর ইফতার মাহফিল
- ইনফিনিক্স নোট ৪০ সিরিজ: দেশের বাজারে নতুন মাত্রা
- জন্মদিনে ফিফটি হাঁকালেন তামিম, হলেন ম্যাচসেরা
- সোনার এত দাম অতীতে কোনোদিন হয়নি
- মেলান্দহ গণহত্যা দিবসে বধ্যভূমিতে মোমবাতি প্রজ্বলন
- মেলান্দহ ডা. আলাউদ্দিনের ইন্তেকাল
- বাড়ির সেফটি ট্যাংকে মিলল শিক্ষার্থীর লাশ
- দেওয়ানগঞ্জে ব্লাড ফাইটার ফর হিউম্যানিটির কমিটি গঠন
- দোল পূর্ণিমা আগামীকাল
- দূর্গম যমুনার চরাঞ্চলে রাজকীয় বাহন ঘোড়ার গাড়ি
- আজ রমজানের শেষ জুমা, জুমাতুল বিদা