বাংলাদেশের চিংড়িতে ফিরছে সুদিন
দৈনিক জামালপুর
প্রকাশিত: ১৯ ডিসেম্বর ২০২০
করোনার ধাক্কায় রপ্তানিতে হযবরল অবস্থার সৃষ্টি হলেও ধীরে ধীরে সে ধাক্কা কাটিয়ে উঠে চিংড়িতে সুদিন ফিরে আসছে। চট্টগ্রামে এপ্রিলে যেখানে মাত্র ৬৯৮ দশমিক ৩৩ টন রপ্তানি হয়, নভেম্বরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৬২১ দশমিক ১৭ টনে। প্রতি মাসেই বাড়ছে রপ্তানি। পরিস্থিতি ক্রমে স্বাভাবিক হয়ে ওঠায় রপ্তানিকারকরা তাদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে শুরু করেছেন।
চট্টগ্রাম মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, করোনার ধাক্কা কাটিয়ে মৎস্য ও মৎস্যজাত পণ্যের রপ্তানি ধীরে ধীরে বাড়ছে। এটি এ শিল্পের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের জন্য আনন্দের খবর। চিংড়ি শিল্পকে এগিয়ে নিতে আমরা সম্মিলিতভাবে কাজ করছি। তিনি জানান, গত নভেম্বরে দুই হাজার ৬২১ দশমিক ১৭ টন, অক্টোবরে দুই হাজার ১৬২ দশমিক ১২ টন, সেপ্টেম্বরে দুই হাজার ১৬৪ দশমিক ১৬৫ টন, আগস্টে এক হাজার ৫৮০ দশমিক ৪৯ টন, জুলাইয়ে এক হাজার ৪২১ দশমিক ৭৪৩ টন এবং জুনে এক হাজার ৬২৯ দশমিক ৬২০ টন মৎস্য রপ্তানি হয়।
বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সভাপতি আশরাফ হোসেন মাসুদ বলেন, করোনার শুরুতে একের পর এক মৎস্য রপ্তানি অর্ডার বাতিল হওয়ায় মার্চ থেকে মে পর্যন্ত চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ রপ্তানি করতে পারিনি। এতে আমরা আর্থিকভাবে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। তবে জুন থেকে ধীরে ধীরে অর্ডার বাড়তে থাকে। এখন যে পরিমাণ রপ্তানি করছি তার ৯০ শতাংশের বেশি চিংড়ি। মূলত লোনা পানির বাগদা, মিঠা পানির গলদা ও সামুদ্রিক অন্যান্য জাতের চিংড়ি রপ্তানি করছি আমরা।
চট্টগ্রামের মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ অফিস জানায়, ২০১৯ সালের প্রথম ১০ মাসে চট্টগ্রাম থেকে চিংড়িসহ মৎস্য রপ্তানি হয়েছে ১৯ হাজার ১১৬ দশমিক ৫৬৪ টন। একই সময়ে চলতি ২০২০ সালে রপ্তানি হয়েছে ১৮ হাজার ৮৯৩ দশমিক ৭৮ টন। করোনা শুরুর পর এপ্রিল-মে মাসে মৎস্য ও মৎস্যজাত পণ্য রপ্তানিতে ব্যাপক ধস নামে। স্বাভাবিকের তুলনায় ওই সময়ে রপ্তানির পরিমাণ কমে গিয়েছিল এক-পঞ্চমাংশ। যেখানে চলতি বছরের জানুয়ারিতে চট্টগ্রাম থেকে মৎস্য রপ্তানি হয় তিন হাজার ২৫৮ দশমিক ৯২ টন। এপ্রিলে তা কমে হয়েছে মাত্র ৬৯৮ দশমিক ৩৩ টন। একই অবস্থা ছিল মে মাসেও। ওই মাসে মাত্র ৯৯৫ দশমিক ৬২ টন মৎস্য রপ্তানি হয়। রপ্তানি কমে যাওয়ায় আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন মৎস্য রপ্তানিকারক, আড়তদার ও হ্যাচারি মালিকরা।
দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রপ্তানি খাত হচ্ছে হিমায়িত চিংড়ি। দেশে সবচেয়ে বেশি চিংড়ি চাষ হয় কক্সবাজার, খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট ও যশোর জেলায়। বাংলাদেশের রপ্তানি বাজারে অন্যতম সম্ভাবনাময় এ খাত করোনায় হুমকির মুখে পড়ে। ওই সময়ে অনেক দেশ রপ্তানি চুক্তি বাতিল করে। হিমায়িত চিংড়ি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো জানিয়েছে, চিংড়ির প্রধান ক্রেতা যুক্তরাষ্ট্রসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশ। সেখানকার হোটেল-রেস্তোরাঁগুলোর মালিকরা এসব চিংড়ি আমদানি করে থাকেন। কিন্তু করোনার কারণে এপ্রিল-মে মাসে বন্ধ থাকে হোটেল-রেস্তোরাঁ। তাই আন্তর্জাতিক ক্রেতারা বহু ক্রয়াদেশ বাতিল করেন। জুন-জুলাইয়ের দিকে কিছু রেস্তোরাঁ খোলা শুরু করলে রপ্তানি অর্ডার ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে।
বিগত বছরগুলোতে এ অঞ্চলের সাদাসোনা খ্যাত বাগদা ও গলদা চিংড়ি গ্রিস, রাশিয়া, নেদারল্যান্ডস, জার্মানি, বেলজিয়াম, জাপান, ফ্রান্স, তাইওয়ান, ইংল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, সুইডেন, মরিশাস, চীন, ইতালি, ডেনমার্ক, সংযুক্ত আরব আমিরাত, অস্ট্রিয়া, পর্তুগাল, সাইপ্রাসসহ বিভিন্ন দেশে রপ্তানিতে সাফল্য এলেও করোনার কারণে শিপমেন্ট না হওয়ায় চিংড়ি রপ্তানিকারকরা ব্যাপক ক্ষতির শিকার হন।
- আজ জুমা বার, আজকের দিনে যেসব কাজ ভুলেও করবেন না
- চুক্তি-ভিত্তিক চাকরির সুযোগ দিচ্ছে পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র
- এই গরমে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকিতে আছেন কি না যেভাবে বুঝবেন !
- গরমে গোড়ালি ফাটলে যা করবেন!
- কবে আসছেন ডি মারিয়া, যা জানা গেল
- এবার অর্থ লেনদেনের অভিযোগ নিপুণের বিরুদ্ধে
- উপজেলা নির্বাচন: প্রথম ধাপে বৈধ এক হাজার ৭৮৬ প্রার্থী
- শিশুদের খাবার সেরেলাক ও নিডো নিয়ে মিললো ভয়ঙ্কর তথ্য
- ঘরে বসে আয়ের লোভে নিঃস্ব হচ্ছে মানুষ
- আবারও দেশের বাজারে সোনার দামে রেকর্ড
- টেকসই কৃষি ব্যবস্থা প্রচলনে সরকার কাজ করছে: স্পিকার
- টাইমের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা
- বঙ্গবন্ধু টানেলে পুলিশ-নৌবাহিনী-ফায়ার সার্ভিসের টোল মওকুফ
- সার্ককে পুনরুজ্জীবিত করার আহ্বান বাংলাদেশ-নেপালের
- ঢাকায় চীনের ভিসা সেন্টার
- চালের বস্তায় জাত, দাম উৎপাদনের তারিখ লিখতেই হবে
- গ্রিসের দূতাবাস হচ্ছে বাংলাদেশে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- খালেদা জিয়া মানুষকে ডালভাত খাওয়াতেও ব্যর্থ হয়েছিল: প্রধানমন্ত্রী
- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসতে হবে
- এক রাষ্ট্রকে খুশি করতে অন্যের বিরাগভাজন কাম্য নয় : সেনাপ্রধান
- কেউ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করেনি, এটাই দুর্ভাগ্য
- নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির দ্বিতীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত
- দেশের উন্নয়নের মূল চালিকা শক্তি প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স
- স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন সংসদে পাশ করার উদ্যোগ নেয়া হবে
- শিল্প ও সংস্কৃতির উন্নয়নের জন্য বিনিয়োগ বাড়াতে হবে
- বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ
- সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে গুরুত্ব দিতে হবে
- বান্দরবানে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ৫৩ জন রিমান্ডে
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকদের শূন্য পদ দ্রুত পূরণের নির্দেশ
- জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় অর্থ পেতে বিসিডিপি গঠন করবে সরকার
- ইসলামপুরে গোপনে মাদরাসা ম্যানেজিং কমিটি গঠন
- ফেনী সার্কিট হাউজে উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন
- ঝালকাঠিতে শিশু হত্যা মামলায় যুবকের ফাঁসি, নারীর যাবজ্জীবন
- স্যামসাং টিভিতে এখন দেখা যাবে টফি’র আকর্ষণীয় কনটেন্ট
- রাজধানীতে বৃষ্টি, জলাবদ্ধতা-যানজটে অসহনীয় ভোগান্তি
- ইনফিনিক্সের নোট ৪০ সিরিজ: অ্যান্ড্রয়েডে ম্যাগনেটিক চার্জিং
- ফেসবুকে বন্ধুত্বের অনুরোধে যেভাবে গায়েব কোটি টাকা!
- নাস্তানাবুদ শ্রীলংকা, বাংলাদেশের সিরিজ জয়
- মেলান্দহ পৌর কাউন্সিলরের মরদেহ চৌদ্দগ্রামে পাওয়া গেছে
- বকশীগঞ্জে এসএসসি ব্যাচ-২০০২ ফ্রেন্ডস অর্গানাইজেশন এর ইফতার মাহফিল
- ইনফিনিক্স নোট ৪০ সিরিজ: দেশের বাজারে নতুন মাত্রা
- জন্মদিনে ফিফটি হাঁকালেন তামিম, হলেন ম্যাচসেরা
- মেলান্দহ গণহত্যা দিবসে বধ্যভূমিতে মোমবাতি প্রজ্বলন
- সোনার এত দাম অতীতে কোনোদিন হয়নি
- মেলান্দহ ডা. আলাউদ্দিনের ইন্তেকাল
- বাড়ির সেফটি ট্যাংকে মিলল শিক্ষার্থীর লাশ
- দেওয়ানগঞ্জে ব্লাড ফাইটার ফর হিউম্যানিটির কমিটি গঠন
- দোল পূর্ণিমা আগামীকাল
- মাদারগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের মতবিনিময় সভা
- দূর্গম যমুনার চরাঞ্চলে রাজকীয় বাহন ঘোড়ার গাড়ি