রাজধানীতে করোনার সংক্রমণ কমেছে ২২ শতাংশ
দৈনিক জামালপুর
প্রকাশিত: ১২ আগস্ট ২০২০
সারাদেশে করোনার প্রকোপ বাড়লেও ঢাকায় এ রোগে সংক্রমিত রোগীর হার আগের তুলনায় গত দুই মাসে প্রায় ২২ শতাংশ কমেছে। একই সঙ্গে এ রোগে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন গুরুতর অসুস্থ রোগীর মৃতু্যর সংখ্যাও ক্রমান্বয়ে কমতে শুরু করেছে। তবে ঢাকায় সংক্রমণ ও মৃতু্যর এ নিম্নমুখী প্রবণতার মাঝে দেশের উত্তর, দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোতে করোনার প্রকোপ হুহু করে বাড়ছে। গত দেড় মাসে এসব এলাকায় সংক্রমণ ও মৃতু্যর হার ১৩ থেকে ২৭ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে বলে জানা গেছে। এ পরিস্থিতিকে উদ্বেগজনক উলেস্নখ করে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা বলেন, ঢাকার বাইরে বিস্তীর্ণ এলাকায় যেভাবে করোনার সংক্রমণ দ্রম্নত ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে তাতে সহসা এর লাগাম টেনে ধরা কঠিন হবে।
তাদের ভাষ্য, দেশের অন্যান্য বিভাগ ও জেলা শহর এবং গ্রামাঞ্চলে করোনা সংক্রমণ বাড়লে প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দু ঢাকায় এর নিম্নমুখী ধারা অব্যাহত রাখা অসম্ভব হয়ে দাঁড়াবে। কেননা ব্যবসা-বাণিজ্য ও কর্মসংস্থানসহ নানা কারণে দেশের প্রতিটি জেলার মানুষ অহরহ ঢাকায় আসা-যাওয়া করছে। এছাড়া রাজধানীতে বসবাসকারী বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ প্রতিনিয়ত ঢাকার বাইরে যাচ্ছে। তাই ঢাকায় করোনার নিম্নমুখী সংক্রমণের ধারা অব্যাহত রাখতে হলে অন্যান্য জেলার সঙ্গে হয় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রাখতে হবে, নয়তো সেখানকার সংক্রমণ পরিস্থিতিও দ্রম্নত নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। তা না হলে শুধুমাত্র ঢাকায় সংক্রমণের হার দীর্ঘ মেয়াদে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে না বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা।
দেশের করোনা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণকারী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা জানান, জুনের শেষভাগ থেকেই ঢাকার বাইরে বিভিন্ন জেলা শহর, উপজেলা ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে করোনার প্রকোপ বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। এর ওপর কোরবানির ঈদকেন্দ্রিক ঘরমুখী মানুষের সমাগমে সেখানে করোনা সংক্রমণ নতুন মাত্রা পেয়েছে। গ্রামে বয়স্ক মানুষের সংখ্যা শহরের তুলনায় বেশি হওয়ায় সেখানে এ রোগে মৃতু্যর হারও বেড়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, মধ্য জুলাইয়ের আগে থেকেই ঢাকার চেয়ে ঢাকার বাইরে সম্মিলিতভাবে মৃতু্যহার বেশি। এ সময় মোট মৃতু্যর ৫১ থেকে ৫৩ শতাংশ ছিল ঢাকার বাইরের। যা এখন আরও কিছুটা বেড়েছে। অথচ মে মাস পর্যন্ত ৬০ শতাংশের বেশি মৃতু্যর হার ছিল ঢাকা বিভাগে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গত চার মাসের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত ২৫ এপ্রিলের বুলেটিন অনুসারে পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত ছিল ৩০৯ জন, যার ৮৬ শতাংশই ছিল ঢাকার। আর মৃতু্য হয়েছিল ৯ জনের, যাদের ৭৭ দশমিক ৭৭ শতাংশও এখানে। ২৫ মে পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত ছিল এক হাজার ৯৭৫ জন, যার ৬৫ শতাংশই ছিল ঢাকার। আর ওইদিন মৃত ২১ জনের মধ্যে ৫২ দশমিক ৩৮ শতাংশ ছিল ঢাকারই। ২৫ জুনের বুলেটিন অনুসারে পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত তিন হাজার ৯৪৬ জন, এর মধ্যে ৪৯ শতাংশ ঢাকার এবং বাকি ৫১ শতাংশ ঢাকার বাইরের। এ দিন মৃত ৩৯ জনের মধ্যে ২৫ দশমিক ৬৪ শতাংশ ঢাকার, বাকিরা ঢাকার বাইরের।
২৮ জুলাইয়ের বুলেটিন অনুসারে পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দেশে ৩৮ জনের মৃতু্য হয়। এ সময়ে রোগী শনাক্ত হয়েছে ২ হাজার ৫২০ জন। এর মধ্যে ঢাকার ৩৮ শতাংশ এবং ঢাকার বাইরে ৬২ শতাংশ। নিহতদের মধ্যে ১৭ জন ঢাকা বিভাগের, ৪ জন চট্টগ্রামের, খুলনার ৪ জন, সিলেট ও রংপুরে একজন করে, ময়মনসিংহে ৩ জন ও রাজশাহী বিভাগে ৮ জন।
এদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১১ আগস্ট পর্যন্ত দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২ লাখ ৬৩ হাজার ৫০৩ জন। এদের মধ্যে ঢাকার আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৭১ হাজার ১৮৫ জন। ঢাকার বাইরে আক্রান্ত রোগী ১ লাখ ৯২ হাজার ৩১৮ জন। এ হিসেবে মোট রোগীর ২৭ দশমিক ২ শতাংশ ঢাকার এবং বাকি ৭২ দশমিক ৯৮ শতাংশ ঢাকার বাইরের। অধিদপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত দুই মাসে ঢাকায় মৃতু্যর হারও প্রায় ১৭ শতাংশ কমেছে।
অন্যদিকে গত জুন মাস থেকে ঢাকার বাইরে চট্টগ্রামে দ্রম্নত শনাক্ত ও মৃতু্যহার বেড়েছে। বিশেষ করে, ঢাকার পরেই সর্বোচ্চ ২৭ শতাংশে উঠে এসেছে চট্টগ্রামের মৃতু্যহার। এরপর রাজশাহীতে ৪ দশমিক ০৪ শতাংশ, সিলেটে ৩ দশমিক ৭২ শতাংশ, বরিশালে ৩ দশমিক ২২ শতাংশ, খুলনায় ২ দশমিক ৮৪ শতাংশ, ময়মনসিংহে ২ দশমিক ৭১ শতাংশ ও রংপুরে ২ দশমিক ৫ শতাংশ। তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত দুই মাসে শনাক্ত ও মৃতু্যহারে অদলবদল ঘটছে কোনো কোনো বিভাগের সঙ্গে।
ঢাকার বাইরে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার বিষয়ে যুক্তি দিয়েছেন জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সদস্য ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ঢাকা ও চট্টগ্রামে আগের তুলনায় চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা ও সুযোগ-সুবিধা বাড়লেও দেশের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে খুব বেশি অগ্রগতি হয়নি। অন্যদিকে বন্যা পরিস্থিতিও ঢাকার বাইরের অঞ্চলগুলোকে বিপর্যস্ত করে তুলেছে বেশি।
এদিকে ঢাকার বাইরে মৃতু্যর হার বৃদ্ধি প্রসঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা বলেন, ঢাকায় আক্রান্ত রোগীরা বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার পাশাপাশি বাড়িতে বসে টেলিমেডিসিন সেবা নিতে পারছে। অথচ মফস্বল শহর ও গ্রামাঞ্চলের হাসপাতালগুলোতে পর্যাপ্ত চিকিৎসা-সুবিধা দেওয়ার সুযোগ এখনো সেভাবে গড়ে ওঠেনি। এ কারণে আক্রান্ত করোনার হিসেবে যারা বাড়িতে মারা যাচ্ছে, তাদের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে ঢাকার বাইরে বেশি। সামনের দিনগুলোতে সংক্রমণ বেড়ে গেলে এ ধরনের মৃতু্য আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা। তাই তারা স্থানীয় প্রশাসন থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় পর্যায়ের স্বাস্থ্য বিভাগকে এখন সেদিকেই আরও জোরালোভাবে নজর দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
কারিগরি পরামর্শক কমিটির অপর এক সদস্যসচিব জানান, এখন দ্বিতীয় ঢেউ হিসেবে সংক্রমণ শক্তিশালী হতে দেখা যাচ্ছে উত্তর, দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোতে। রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগ বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে। ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের বাইরে জেলা হিসেবে সংক্রমণ সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে বগুড়ায়। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে সংক্রমণ আরও বেড়ে গেলে ওই সব অঞ্চলের বয়স্ক ও আগে থেকেই জটিল রোগে ভুগতে থাকা মানুষের মধ্যে মৃতু্যহার বেড়ে যাবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য-উপাত্ত অনুসারে বাংলাদেশের পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, আট বিভাগের মধ্যে ঢাকা ও চট্টগ্রামে গত ৩ জুলাই থেকে ধারাবাহিকভাবে সংক্রমণ নিচের দিকে নামছে। ঢাকায় এপ্রিল থেকে দ্রম্নতগতিতে বাড়ার পর সর্বোচ্চ সংক্রমণ ছিল ১ জুন থেকে ২ জুলাই পর্যন্ত। চট্টগ্রামে মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে সংক্রমণের গতি বেড়ে যায়। সেখানে সর্বোচ্চ সংক্রমণ ছিল জুনের মাঝামাঝি সময় থেকে ২ জুলাই পর্যন্ত। জুনের প্রথম সপ্তাহ থেকে ওপরে উঠতে শুরু করে রাজশাহী বিভাগের সংক্রমণ, যা এখনো ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। একইভাবে জুনের শেষ সপ্তাহ থেকে রংপুরে সংক্রমণ বাড়তে শুরু করে, এখনো সেটা কমছে না। জুনের তৃতীয় সপ্তাহে সংক্রমণ বেড়ে যায় খুলনায়। সেখানে এখনো চলছে ঊর্ধ্বমুখী ধারা। সিলেটের সংক্রমণ জুনের মাঝামাঝি থেকে বেড়ে যায়, যা জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত ঊর্ধ্বমুখী ছিল। কিন্তু এরপর কিছুটা নিচে নামে। এখন ধীরে ধীরে কখনো ওপরে উঠছে, কখনো নিচে নামছে। ময়মনসিংহ বিভাগে ১৭ জুন থেকে ২৫ জুন পর্যন্ত সংক্রমণ ছিল বেশি। এরপর নামতে শুরু করে। বরিশাল বিভাগে জুনের প্রথম থেকে সংক্রমণ বেড়ে যায়। একটানা ২৩ জুলাই পর্যন্ত ধীরে ধীরে ওপরে ওঠে। গত সপ্তাহে কিছুটা নিচের দিকে থাকলেও এখন ওঠানামা করছে।
- জামালপুরে ১৭টি মোবাইল সেট উদ্ধার
- রৌমারী উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করছে সিআইডি
- যশোরের খেজুরের গুড়সহ নতুন ১৪ পণ্য পেল জিআই সনদ
- এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবস আজ
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- ব্যাংক একীভূত হলেও আমানত সুরক্ষিত থাকবে: বাংলাদেশ ব্যাংক
- ডিজিটাল পেমেন্ট বাড়াতে সহায়তা দেবে আইএফসি
- এসএসসি পরীক্ষা হবে ৫ ঘণ্টা, ৫০% লিখিত
- হিট অ্যালার্ট আরো তিনদিন বাড়লো
- দক্ষ বিচার বিভাগ গঠনে বিশ্বমানের জুডিশিয়াল একাডেমি প্রয়োজন
- উপজেলা নির্বাচনে কোন অনিয়ম সহ্য করা হবে না: চট্টগ্রামে ইসি আনিছুর
- উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়নে ইউজিসি ও ব্রিটিশ কাউন্সিলের মধ্যে সভা
- নবায়নযোগ্য জ্বালানি ৪০ শতাংশে উন্নীতকরণে কাজ করছে সরকার
- চুয়েট শিক্ষার্থীদের সড়কে অবস্থান অব্যাহত, ঘাতক বাসচালক গ্রেপ্তার
- রাঙ্গামাটির সাজেকে ট্রাক খাদে পড়ে ছয়জন নিহত, আহত-৭
- মিয়ানমার থেকে দেশে ফিরেছে ১৭৩ বাংলাদেশি
- র্যাবের মিডিয়া উইংয়ের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত
- শিশু পর্নোগ্রাফির মূলহোতাসহ দু’জন গ্রেফতার
- চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নতুন চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ইউন
- কুমিল্লায় সূর্যমুখী চাষে কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে
- অবৈধ সম্পদ : এস কে সিনহার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ২৬ জুন
- গরম থেকে সুরক্ষায় মুন্সীগঞ্জে পানি ও ছাতার বুথ
- লক্ষ্মীপুরে দিনব্যাপী হজ্জযাত্রীদের প্রশিক্ষণ
- গ্যাটকো মামলা : খালেদা জিয়াসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন ২৫ জুন
- আত্মসাতের মামলায় সাইমেক্স লেদারের এমডি ও তার স্ত্রী কারাগারে
- বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে মরিশাসের প্রতি আহ্বান
- চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুফল দিতে সরকার নতুন প্রযুক্তি নিয়ে আসছে
- নির্মাণাধীন ভবনে এডিস মশার লার্ভা পেলে নির্মাণ কাজ বন্ধ করা হবে
- নীলফামারীতে ‘হিটস্ট্রোক’ সচেতনতায় সেমিনার
- ইসলামপুরে গোপনে মাদরাসা ম্যানেজিং কমিটি গঠন
- ফেনী সার্কিট হাউজে উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন
- বকশীগঞ্জে এসএসসি ব্যাচ-২০০২ ফ্রেন্ডস অর্গানাইজেশন এর ইফতার মাহফিল
- ইনফিনিক্স নোট ৪০ সিরিজ: দেশের বাজারে নতুন মাত্রা
- বাড়ির সেফটি ট্যাংকে মিলল শিক্ষার্থীর লাশ
- মেলান্দহ গণহত্যা দিবসে বধ্যভূমিতে মোমবাতি প্রজ্বলন
- দেওয়ানগঞ্জে ব্লাড ফাইটার ফর হিউম্যানিটির কমিটি গঠন
- দূর্গম যমুনার চরাঞ্চলে রাজকীয় বাহন ঘোড়ার গাড়ি
- মাদারগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের মতবিনিময় সভা
- ইসলামপুরে শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
- মাকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ায় শিক্ষক ছেলে গ্রেফতার
- হতশ্রী ব্যাটিং নিয়ে যা বললেন জাকির
- সোনার এত দাম অতীতে কোনোদিন হয়নি
- ক্রীড়া সংগঠক ইউসুফ আর নেই
- গোলরক্ষক ইয়ারজানকে পঞ্চগড়ে সংবর্ধনা
- গণহত্যা দিবসের আলোচনা
- জামালপুরে ব্রহ্মপুত্র সাংস্কৃতিক সংস্থার ইফতার অনুষ্ঠিত
- সরিষাবাড়ি স্কুল ছাত্র হত্যা: কিশোর গ্যাং আটক-২
- জামিনের পরও জেল খাটছেন আলভেজ
- ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল ভটভটি চালকের