• বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৪ ১৪৩০

  • || ১৭ রমজান ১৪৪৫

দৈনিক জামালপুর
সর্বশেষ:
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তৎপর হওয়ার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশ সমগ্র বিশ্বে আত্মমর্যাদাশীল একটি জাতি : স্পিকার ভারতের কাছে পাঁচটি খাদ্যপণ্যের নিশ্চিত সরবরাহ চায় বাংলাদেশ চীনের সঙ্গে রাজনৈতিক-অফিসিয়াল যোগাযোগ বাড়াতে প্রস্তুত বাংলাদেশ হাঙ্গেরির প্রেসিডেন্টের কাছে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর স্বাধীনতা ঘোষণার ইতিহাস বিকৃত করা হয় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত অস্ট্রেলিয়া বাংলা নববর্ষ উদযাপনে মানতে হবে ১৩ নির্দেশনা পদ্মাসেতুর নির্মাণশৈলী দেখে মুগ্ধ ভুটানের রাজা অ্যানেসথেসিয়াজনিত দুর্ঘটনা প্রতিরোধে মন্ত্রণালয়ের ৬ দফা নির্দেশনা

সশস্ত্র বাহিনীর কর্মদক্ষতা দেশের গণ্ডি পেরিয়ে সারা বিশ্বে ছড়িয়েছে

দৈনিক জামালপুর

প্রকাশিত: ২১ নভেম্বর ২০২০  

আজ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী লগ্নে জাতির পিতা প্রণীত ‘জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতির’ শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর পেশাদারিত্ব ও কর্মদক্ষতার কথা দেশের গণ্ডি পেরিয়ে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে।

 

আজ ২১ নভেম্বর শনিবার ‘সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২০’ উপলক্ষে দেয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় প্রধানমন্ত্রীর এ ভাষণ বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ বেসরকারি টেলিভিশন এবং রেডিও চ্যানেলে একযোগে প্রচার করা হয়।

 

তিন বাহিনীর সব সদস্য এবং দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাস মহামারির কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকি বিবেচনায় অন্যান্য বছরের মতো এ বছর সেনাকুঞ্জে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজন করা সম্ভব হয়নি। তবে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে বাহিনীগুলো নিজেদের মতো করে অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।

 

সরকারপ্রধান বলেন, আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাসে আজকের এই দিনটি এক বিশেষ গৌরবময় স্থান দখল করে আছে। ১৯৭১ সালের এই দিনে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর অকুতোভয় সদস্যরা যৌথভাবে দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে সমন্বিত আক্রমণের সূচনা করেন। তাদের সম্মিলিত আক্রমণের মুখে শত্রুবাহিনী আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়। ১৬ ডিসেম্বর অর্জিত হয় চূড়ান্ত বিজয়। মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মহান আত্মত্যাগ ও বীরত্বগাঁথা জাতি চিরদিন গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে। মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে ক্ষুদ্র পরিসরে যে সশস্ত্র বাহিনীর জন্ম হয়েছিল, তা আজ মহীরূহ হয়ে বিশাল প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে।

 

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্মরণ করে তিনি বলেন, স্বাধীনতার পরপরই জাতির পিতা একটি উন্নত ও পেশাদার সশস্ত্র বাহিনীর প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করেছিলেন। সে লক্ষ্যে তিনি ১৯৭৪ সালে প্রণয়ন করেছিলেন প্রতিরক্ষা নীতি। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে সীমিত সম্পদ নিয়ে বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালেই গড়ে তোলেন বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি, কম্বাইন্ড আর্মস স্কুল এবং সেনাবাহিনীর প্রতিটি কোরের জন্য স্বতন্ত্র ট্রেনিং সেন্টার। বঙ্গবন্ধু একই সঙ্গে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনায় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর তিনটি ঘাঁটি উদ্বোধন করেন। ভারত ও যুগোশ্লভিয়া থেকে নৌবাহিনীর জন্য যুদ্ধ জাহাজ সংগ্রহ করেন। ১৯৭৩ সালে সে সময়ের সুপারসনিক মিগ-২১ যুদ্ধবিমানসহ হেলিকপ্টার ও পরিবহন বিমান এবং এয়ার ডিফেন্স রাডারের মতো অত্যাধুনিক সরঞ্জাম বিমান বাহিনীতে সংযোজন করেন। আজ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী লগ্নে জাতির পিতা প্রণীত জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতির শক্ত ভিতের উপর দাঁড়িয়ে থাকা বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর পেশাদারিত্ব এবং কর্মদক্ষতা দেশের গণ্ডি পেরিয়ে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে।

 

করোনাকালে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোভিড-১৯ মহামারি মোকাবিলায় সম্মুখসারির যোদ্ধা হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের প্রতিটি অঞ্চলে লকডাউন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেছে। সাধারণ জনগণের মধ্যে মহামারি প্রতিরোধে সচেতনতা সৃষ্টি এবং বিদেশ থেকে আসা ব্যক্তিবর্গের জন্য কোয়ারেন্টাইন সেন্টার স্থাপন ও পরিচালনা করে যাচ্ছে। এছাড়াও সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকার সমন্বিত করোনাভাইরাস চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে। করোনাকালে দুঃস্থ ও অসহায় মানুষের সাহায্যার্থে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নানাবিধ কার্যক্রমও অত্যন্ত প্রশংসা কুড়িয়েছে।

 

তিনি আরো বলেন, মালদ্বীপের করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকারের দেয়া চিকিৎসা সামগ্রী নৌবাহিনীর জাহাজে করে সেখানে পাঠানো হয়। এছাড়াও জাতিসংঘে নিয়োজিত বাংলাদেশ নৌবাহিনী জাহাজ ‘বিজয়’ লেবাননের বৈরুতে বসবাসরত বাংলাদেশি পরিবারগুলোর মধ্যে খাদ্য ও ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করে। আমাদের বিমান বাহিনীর হেলিকপ্টার দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল হতে কোভিড-১৯-এ আক্রান্ত জনপ্রতিনিধি, চিকিৎসক, শিক্ষক, বিশিষ্টজনসহ উল্লেখযোগ্য সংখ্যক রোগীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় স্থানান্তর করেছে। করোনা পরিস্থিতিতে আটকে পড়া দেশি-বিদেশি নাগরিকদের স্বদেশে প্রত্যাবর্তনের জন্য বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ১৭টি ফ্লাইট পরিচালনা করেছে। এছাড়াও বাংলাদেশ বিমান বাহিনী মালদ্বীপে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের করোনা চিকিৎসা সেবা প্রদানের জন্য বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর একটি মেডিকেল টিম মালদ্বীপে প্রেরণ এবং লেবাননে সংঘটিত ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর সেখানে মানবিক কার্যক্রম পরিচালনা করে।

 

তিনি বলেন, আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে এখন প্রাকৃতিক দুর্যোগে উদ্ধার ও ত্রাণ অবকাঠামো উন্নয়নে বেশি অবদান রেখে চলেছে। করোনাভাইরাস মোকাবিলা করতে গিয়ে সশস্ত্র বাহিনীর উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সদস্য আক্রান্ত হয়েছেন এবং বেশ কয়েকজন মৃত্যুবরণ করছেন। যারা মৃত্যুবরণ করেছেন তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। যারা অসুস্থ, তাদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি।

 

বহির্বিশ্বে দেশের ভাবমূর্তি উন্নত করার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে দক্ষতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছেন। এ বছর জাতিসংঘের ৭৫তম বছরপূর্তিতে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় আমরা আবারও সর্বোচ্চ শান্তিরক্ষী প্রদানকারী দেশ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছি।

 

তিনি বলেন, সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়- জাতির পিতা প্রবর্তিত এই মূলমন্ত্র দ্বারা আমাদের বৈদেশিক নীতিমালা পরিচালিত। প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে আমরা বিশ্বাসী। তবে, যেকোনো আগ্রাসী আক্রমণ থেকে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য আমরা সদা-প্রস্তুত ও দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ। সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখে বঙ্গবন্ধুর প্রতিরক্ষা নীতি ১৯৭৪-এর আলোকে আমরা ফোর্সেস গোল-২০৩০ প্রণয়ন করেছি। তারই ধারাবাহিকতায় সশস্ত্র বাহিনীকে সাংগঠনিকভাবে পুনর্গঠন, উন্নত প্রশিক্ষণ প্রদান এবং বিশেষায়িত সামরিক সজ্জায় সজ্জিত করা হচ্ছে।

 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিগত এক দশকে আমরা সশ্রস্ত্র বাহিনীর প্রতিটি শাখাকে আধুনিক সমরাস্ত্র এবং উপকরণ দ্বারা সমৃদ্ধ করেছি। আমি দৃঢ়তার সঙ্গে বলতে চাই আমাদের সরকারের আমলে সশস্ত্র বাহিনী যে পরিমাণ আধুনিকায়ন হয়েছে অতীতে কোনো সময়েই তা হয়নি। আওয়ামী লীগ সরকারের সময় দুটি পদাতিক ব্রিগেড, রামুতে ১০ পদাতিক ডিভিশন, সিলেটে ১৭ পদাতিক ডিভিশন, পদ্মা সেতু প্রকল্পের নিরাপত্তা ও তদারকির জন্য একটি কম্পোজিট ব্রিগেড, স্পেশাল ওয়ার্কস অর্গানাইজেশন ছাড়াও ১০টি ব্যাটালিয়ন, এনডিসি, বিপসট, এ.এফ.এম.সি, এম.আই.এস.টি, এনসিও’স একাডেমি ও বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টারের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানসমূহ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

 

তিনি জানান, মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করতে দেশের সামরিক হাসপাতালগুলোতে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অংশ হিসেবে এবং আধুনিক যুদ্ধক্ষেত্রে নিজেদের দক্ষতাকে বৃদ্ধি করতে সেনাবাহিনীতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে আর্মি ইনফরমেশন টেকনোলজি সাপোর্ট অর্গানাইজেশন। বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আইএফএফ প্রস্তুতকরণ প্রকল্প, মাইন-টর্পেডো ডেভেলপমেন্ট, গান ডেভেলপমেন্টসহ বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ক্রমাগত প্রচেষ্টা ও নিজস্ব বিশেষজ্ঞ দ্বারা উন্নত প্রযুক্তির সফটওয়্যার তৈরি করে সাইবার নিরাপত্তা ও নেটওয়ার্ক-কেন্দ্রিক ওয়ারফেয়ারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

 

তিনি বলেন, সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে সেনা আবাসন প্রকল্প, উন্নতমানের রসদ সরবরাহ এবং বহুতল সরকারি পারিবারিক বাসস্থান নির্মাণ করা হয়েছে। সেনাবাহিনীর শহীদ/মৃত/অবসরপ্রাপ্ত অসহায় বিধবা স্ত্রীদের দুঃস্থ ভাতা ৫০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর অফিসার, জেসিও এবং অন্যান্য পদবির সদস্যদের ছুটি নগদায়নের অর্থ প্রদান ১২ মাসের পরিবর্তে ১৮ মাসে উন্নীত করা হয়েছে। জেসিও ও অন্যান্য পদবীর পেনশনযোগ্য চাকরিকাল ১৫ বছরের পরিবর্তে ১০ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে। সশস্ত্র বাহিনীর জেসিও এবং অন্যান্য পদবীর সদস্যদের জন্য মৃত্যুবরণ এবং স্থায়ীভাবে অক্ষম হওয়ার ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণ বাবদ অনুদানের পরিমাণ বৃদ্ধি করা হয়েছে। আমাদের সরকারই সর্বপ্রথম সশস্ত্র বাহিনীতে নারী সদস্য নিয়োগ করে। গত বছর হতে সেনাবাহিনীতে পাঁচজন নারী সদস্য লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদে উন্নীত হয়ে সম্মুখসারির যুদ্ধের ইউনিটসমূহের ইউনিট অধিনায়ক হিসেবে কর্মরত আছেন।  আমাদের সরকারের সময়ই প্রথমবারের মতো বিমান বাহিনীতে মহিলা বিমানসেনা নিয়োগ দেয়া হয়েছে।

 

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে প্রথমবারের মতো চিকিৎসাবিদ্যা ক্ষেত্রে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নুরুন্নাহার ফাতেমা বেগমকে বাংলাদেশ সরকারের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পদক স্বাধীনতা পদক-২০১৯ দেয়া হয় বলেও প্রধানমন্ত্রী এ সময় উল্লেখ করেন।

 

সরকারপ্রধান বলেন, আর্থ-সামজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ আজ একটি সুপরিচিত নাম। করোনাভাইরাসের মহামারির মধ্যে অনেক উন্নত এবং উদীয়মান অর্থনীতির দেশ যখন ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধির মুখে পড়েছে, তখনও আমাদের প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ২৪ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। আমাদের প্রবাসী আয়, কৃষি উৎপাদন এবং রফতানি বাণিজ্য ঘুরে দাঁড়িয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। এমতাবস্থায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে আমাদের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড এগিয়ে নিতে হবে। 

 

প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের সততা, নিষ্ঠা, দেশপ্রেম এবং পেশাগত দক্ষতায় বলীয়ান হয়ে দেশের প্রতিরক্ষা এবং দেশ গড়ার কাজে আরো বেশি অবদান রাখার আহ্বান জানান।

দৈনিক জামালপুর
দৈনিক জামালপুর