যে কারণে হয়নি মুশতাক-কিশোরের জামিন
দৈনিক জামালপুর
প্রকাশিত: ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের এক মামলায় কারাগারে যাওয়ার পর লেখক মুশতাক আহমেদ ও কার্টুনিস্ট আহমেদ কবির কিশোর ৬ বার আবেদন করেও আদালত থেকে জামিন পাননি। এর মধ্যে পাঁচবার বিচারিক আদালতে এবং একবার হাইকোর্টে তাদের জামিন আবেদন নাকচ হয়।
তবে এ মামলায় কারাগারে যাওয়া আরেক আসামি রাজনৈতিক সংগঠন রাষ্ট্রচিন্তার সদস্য দিদারুল ইসলাম ভূঁইয়া জামিন পেতে তিনবার আবেদন করেন বিচারিক আদালতে। এরপর তিনি হাইকোর্টে আবেদন করে জামিনে মুক্তি পান। এ ছাড়া আরেক আসামি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সাবেক পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন গ্রেপ্তারের চার মাস পর বিচারিক আদালত থেকেই জামিন পান।
কারাবন্দি লেখক মুশতাক আহমেদ বৃহস্পতিবার মারা যাওয়ার পর এই মামলায় তার ও কিশোরের জামিন না পাওয়ার বিষয়টি নতুন করে আলোচনায় এসেছে। আদালতে ছয়বার আবেদন করা হলেও কী কারণে তারা জামিন পাননি সেটি অনুসন্ধান করেছে দেশের অনলাইন গনমাধ্যম নিউজবাংলা।
মুশতাক, কিশোর ও দিদারসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে গত বছরের মে মাসে রমনা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করে র্যাব। অন্য আট আসামি হলেন নেত্র নিউজের এডিটর-ইন-চিফ তাসনিম খলিল, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সাবেক পরিচালক মিনহাজ মান্নান, যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সাংবাদিক শাহেদ আলম, জার্মানিপ্রবাসী ব্লগার আসিফ মহিউদ্দিন, হাঙ্গেরিপ্রবাসী জুলকারনাইন সায়ের খান (সামি), আশিক ইমরান, স্বপন ওয়াহিদ ও ফিলিপ শুমাখার।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, এই ১১ জন দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জাতির জনক, মুক্তিযুদ্ধ, করোনাভাইরাস মহামারি সম্পর্কে গুজব রটিয়ে রাষ্ট্র ও সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছেন। এ ছাড়া তারা বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে জনসাধারণের মধ্যে অস্থিরতা ও বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করেছেন।
মামলার পরপরই গ্রেপ্তার করে মুশতাক, কিশোর, দিদার ও মিনহাজকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এই চারজনের জামিন আবেদন এবং মুশতাক ও কিশোরের মুক্তি না পাওয়ার কারণ জানতে রাষ্ট্রপক্ষ ও বিবাদীপক্ষের একাধিক আইনজীবীর সঙ্গে কথা বলেছে গণমাধ্যম।
এতে দেখা যায়, অভিযোগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ রাষ্ট্রপক্ষ উপস্থাপন করতে না পারায় সেপ্টেম্বরের শুরুর দিকেই মিনহাজ মান্নানকে জামিন দেন ঢাকার মহানগর হাকিম মোর্শেদ আল মামুন ভূঁইয়া। সম্প্রতি রমনা থানা পুলিশ আদালতে জমা দেয়া অভিযোগপত্রেও মিনহাজকে অব্যাহতি দেয়ার সুপারিশ করেছে।
গ্রেপ্তার বাকি তিন আসামির কেউই বিচারিক আদালতে আবেদন করে জামিন পাননি। এরপর তারা যান হাইকোর্টে।
হাইকোর্টে কেবল দিদারের জামিন
বিচারিক আদালতে তিনবার আবেদন করে জামিন পেতে ব্যর্থ হয়ে হাইকোর্টে যান রাষ্ট্রচিন্তার সদস্য দিদারুল। এরপর গত বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর তাকে ছয় মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেয় বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের বেঞ্চ।
দিদারের পক্ষে হাইকোর্টে শুনানি করা আইনজীবী হাসনাত কাইয়ূম বলেন, এফআইআরে দিদারের বিষয়ে সুস্পষ্ট কোনো অভিযোগ ছিল না। এ বিষয়টি আমলে নিয়ে জামিন দেয় হাইকোর্ট।
আদালত কোন বিবেচনায় জামিন দিয়েছে, জানতে চাইলে দিদারুল ইসলাম বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ ছিল না। আমি কোনো আক্রমণাত্মক বক্তব্য দেইনি কোথাও।’
তিনি বলেন, ‘আমাকে নিয়ে বলা হয়েছিল যে, আমি মামলার দুই নম্বর আসামি। আমি মুশতাকের পরিচিত। আমার মুশতাকের মধ্যে অনেক আলাপ হয়। আর এই সবের আড়ালে আমি ষড়যন্ত্র করি। তবে তারা (রাষ্ট্রপক্ষ) এর স্বপক্ষে কোনো আলাপের প্রমাণ বা স্ক্রিনশট দিতে পারেনি। কোনো সুনির্দিষ্ট কিছু ছিল না।
‘আমার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ প্রমাণ করতে পারেনি। আমার বিরুদ্ধে যে ছয়জন সাক্ষী তাদের মধ্যে পাঁচজন একই কথা বলেন।’
এ মামলায় লেখক মুশতাক আহমেদ ও কার্টুনিস্ট আহমেদ কবির কিশোরের জামিন আবেদন পাঁচবার নাকচ হয় বিচারিক আদালতে। এরপর তারাও হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করেন, তবে দুজনের আবেদন সেখানেও নাকচ হয়।
বিচারপতি রেজাউল হক ও বিচারপতি মো. আতাউর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চে ওই জামিন আবেদনের সময় মুশতাক ও কিশোরের আইনজীবী ছিলেন জেড আই খান পান্না।
তিনি বলেন, ‘মাস দুয়েক আগে মুশতাক ও কিশোরের হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করেছিলাম। আদালত আমাদের আবেদনটি খারিজ করে দেয়। তারা যে কার্টুন করেছে তাতে জাতির পিতাকে বিকৃত করা হয়েছে, এমন মনে করে আদালত আবেদন খারিজ করেছিল।’
মুশতাক ও কিশোরের বিষয়ে হাইকোর্ট থেকে জামিন পাওয়া দিদারুল বলেন, ‘সবার নামেই আলাদা আলাদা অভিযোগ ছিল। একই মামলা, তবে বলা হয়েছে আমরা সবাই মিলে ষড়যন্ত্র করেছি। এক নম্বর আসামি কিশোরকে নিয়ে কিছু স্ক্রিনশট ছিল। মুশতাকের কিছু কনভারসেশনের স্ক্রিনশট ছিল। আমার ক্ষেত্রে কোনো স্ক্রিনশট ছিল না। মামলার চার নম্বর আসামি মিনিহাজ মান্নানের সবার আগে জামিন হয়। উনার জামিনের ১৫ থেকে ২০ দিন পর আমার জামিন হয়।’
সবশেষ ২৩ ফেব্রুয়ারি মুশতাকের জামিন নাকচের তথ্য সঠিক নয়
মুশতাক ও কিশোরের জামিন আবেদন হাইকোর্টে নাকচ হয় প্রায় দুই মাস আগে। এরপর আরেক বেঞ্চে তাদের জামিনের আবেদন করেন আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। সেটি শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে।
জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, ‘আমি জানুয়ারি থেকে মামলার দায়িত্ব নিয়েছি। নতুন জামিন আবেদনটি আদালতের তালিকায় অনেক পেছনে থাকায় শুনানি হতে সময় লাগছে। আশা করেছি আগামী সপ্তাহে হাইকোর্টে শুনানি হবে।’
তিনি বলেন, ‘অনেকেই ভুলভাবে রিপোর্ট করছে, ২৩ তারিখে নিম্ন আদালতে তার (মুশতাক) জামিন চাওয়া হয়েছিল। আসলে ওইদিন কোনো জামিন আবেদন ছিল না। মামলাটিতে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ থাকায় ওই দিন মূলত সম্পূরক চার্জশিট দাখিল করার কথা ছিল। ২৩ ফেব্রুয়ারি যারা জামিন চাওয়ার কথা বলছেন তারা আসলে ভুল বলছেন।’
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ওই মামলায় গত ৪ ফেব্রুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দেয় রমনা থানা পুলিশ। তবে সেখানে সুইডেনপ্রবাসী সাংবাদিক তাসনিম খলিল ও আল জাজিরায় সাক্ষাৎকার দিয়ে বিতর্কিত জুলকারনাইন সায়ের খানসহ (সামি) আট আসামির নাম না থাকায় আদালত অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেয়।
ডিএমপির সাইবার ক্রাইম ইউনিটকে এই তদন্ত করে ২৩ ফেব্রুয়ারি প্রতিবেদন দিতে বলেছিলেন বাংলাদেশ সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আসসামছ জগলুল হোসেন। এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন ১১ ফেব্রুয়ারি প্রকাশ করেছিল দেশের অনলাইন গণমাধ্যম নিউজবাংলা।
হাইকোর্টে তিনজনের মধ্যে দিদারের জামিন হলেও কিশোর ও মুশতাকের কেন হলো না জানতে চাইলে ব্যরিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, ‘এটা তো বলা মুশকিল। দিদারের বিষয়টি নিয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেছিলাম। আর দিদারের বিরুদ্ধে এফআইআরে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ ছিল না। অন্য দুজনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহী কার্যকলাপ, সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করা- এ সমস্ত বিষয় ছিল।’
মুশতাক ও কিশোরের জামিন পাওয়া উচিত বলে মত দিয়ে জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, ‘আমার বক্তব্য হলো, এগুলো (মামলায় তোলা অভিযোগ) তারা যদি করেও থাকেন, তাহলেও সেটি তাদের নাগরিক অধিকার। তারা আমিই বাংলাদেশ নামের একটা পেজ চালাতেন, সে পেজের অ্যাডমিন ছিলেন মুশতাক ও কিশোর। একটি পেজের এডমিন থেকে তারা যদি তাদের স্বাধীন মত প্রকাশ করেন, তাহলে তো ক্রিমিনাল অফেন্স পর্যায়ে আসারই কিছু নাই।’
তিনি বলেন, ‘একটা শাসন ব্যবস্থার মূল সৌন্দর্য হলো মত প্রকাশ বা সমালোচনা গ্রহণ করে নিতে পারাটা। পতাকা, রাষ্ট্র, মুক্তযুদ্ধ, জাতির পিতা নিয়ে বিরূপ মন্তব্য বা প্রোপগান্ডার করার মতো কিছু তারা করেননি। অথচ তাদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল আইনের এই ২১ ধারাটি দেয়া হয়েছে। এরপর ২৫ ধারা দেওয়া হয়েছে, মিথ্যা, অসত্য তথ্য দেয়ার কারণে। ২৮ ধারা দেয়া হয়েছে মানহানির কারণে। অথচ এখানে মানহানির কিছূ হয়েছে বলে আমার মনে হয়নি।’
মামলায় ২৯, ৩১ ও ৩৫ ধারাগুলো যুক্ত করাও অযৌক্তিক বলে মনে করছেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় ব[ড়ুয়া।
কী বলছে রাষ্ট্রপক্ষ
মহানগর আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর তাপস পাল বলেন, ‘আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে জাতির জনক, মহান মুক্তিযুদ্ধ ও রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি বা সুনাম ক্ষুন্ন করার চেষ্টা করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে এমন প্রমাণ রয়েছে। কাজেই আদালতে তাদের জামিনের বিরোধিতা করা হয়েছে। এটা বিবেচনায় নিয়ে আদালত তাদের জামিন দেয়নি।’
- রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলার নিষ্পত্তিতে আশাবাদী বাংলাদেশ-গাম্বিয়া
- ট্যুরিজম বোর্ডের সঙ্গে কাজ করবে ডিএনসিসি
- উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপির স্ত্রী-সন্তানদের প্রার্থিতা মানা
- আওয়ামী লীগের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা আজ
- ৪০ ফিলিস্তিনি নারীকে সুখবর দিল বাংলাদেশ
- সন্ত্রাস মোকাবিলায় বাংলাদেশের প্রশংসা নেসার প্রতিনিধিদলের
- থার্ড টার্মিনালের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং পাচ্ছে কারা
- ১০ টাকা দিয়ে টিকিট কেটে চোখ দেখালেন প্রধানমন্ত্রী
- যে কারণে মন্ত্রী-এমপিদের কঠোর হুঁশিয়ারি দিলেন প্রধানমন্ত্রী
- আমাদের কাছে সব প্রার্থী সমান: ইসি রাশেদা
- তামিমের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে সহজে জয় পেল টিম টাইগার্স
- বকশিবাজারে বাসের ধাক্কায় নিহত ১
- রাজধানীতে ভবন থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
- উত্তরায় রিকশাচালকদের ছাতা-পানির বোতল দিলেন মেয়র আতিক
- পথচারীদের পানিশূন্যতা রোধে রক্তের সন্ধানের উদ্যোগ
- রাজধানীতে অভিযান চালিয়ে ২৯ জনকে গ্রেফতার
- ডিএমপির অভিযানে মাদকসহ গ্রেফতার ২৯
- রাতে বৃষ্টি হলেও সকালে ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’
- অবশেষে রাজধানীজুড়ে নামল স্বস্তির বৃষ্টি
- হেলিকপ্টারে চড়ে বিয়ে করলেন পোশাক শ্রমিক
- স্বাস্থ্য সহকারী নিয়োগ পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে এসে ধরা
- বাড়ির পাশে ব্রিজ নির্মাণ করতে বুয়েটের নকশা বাদ!
- কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সাবেক মন্ত্রীর ছেলে ও ভাইয়ের লড়াই
- ছেলের কবরের বেড়া দিতে গিয়ে মারা গেলেন বাবাও
- জালে উঠলো শিশুর নিথর দেহ
- পেকুয়া উপজেলা বিএনপি নেতা রাজুকে শোকজ
- ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
- গাজীপুরে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ: তিন তদন্ত কমিটি
- ভয়াবহ নাব্য সংকট: ব্রহ্মপুত্র-নরসুন্দা এখন স্রোতহীন মরা খাল
- হোসেনপুরে এক রাতেই ৩ বৈদ্যুতিক টান্সমিটার চুরি
- চাঁদপুরে প্রচন্ড গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন
- ফেনী সার্কিট হাউজে উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন
- আজ রমজানের শেষ জুমা, জুমাতুল বিদা
- শুল্ক জটিলতায় পণ্য খালাস বন্ধ বকশীগঞ্জের স্থল বন্দরে!
- ইসলামপুরে অসচ্ছল ৫০ হাজার ৬৮২ পরিবার পাবে ভিজিএফ চাল
- ডা. জাকির হোসেন: উচ্চ রক্তচাপ রোগের একজন নিরলস চিকিৎসা কর্মবীর
- অতিরিক্ত সচিব পদে ১২৭ জনকে পদোন্নতি
- কাঁচা আম ১৬ ধরনের রোগ থেকে বাঁচায়
- ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ
- যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব বাঁচত
- কুরআনের আলো ছড়াতে হিফযুল কুরআন প্রতিযোগিতা ভূমিকা রাখবে
- জামালপুরে অসহায় কামালের পাশে যুবসমাজ
- টিভি শো’র দুই বিজয়ী জামালপুরের
- ন্যাশনাল রোমিং এর সুবিধায় রবি নেটওয়ার্কেও চলবে টেলিটক সিম
- পরিবর্তন হলো ২৪৭ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম
- নন্দীগ্রামে অধ্যক্ষের পর গভর্নিং বডির পদ হারালেন সবুজ
- পান্তা-ইলিশ যেভাবে এলো বাংলা নববর্ষে
- জামালপুরে র্যাবের হাতে টিকিট কালোবাজারি আটক
- ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম : শেখ হাসিনা
- বান্দরবানে পর্যটক ভ্রমণে দেয়া নির্দেশনা চারটি স্থগিত