টাঙ্গাইলে বন্যাকবলিত ৭২ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধ

কুড়িগ্রামের ১৬টি নদ নদীর পানি গত দুদিন ধরে কিছুটা কমে আবারও বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। যার ফলে জেলার ৯ উপজেলার ৫৫টি ইউনিয়নের প্রায় দুই লাখ পানিবন্দি মানুষের দূর্ভোগ বেড়েছে। 

০৩:৪৩ পিএম, ১১ জুলাই ২০২৪ বৃহস্পতিবার

বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে জেলার ৫টি উপজেলায় বাড়ি-ঘর, হাট-বাজার, মসজিদ, মন্দির, ফসলি জমিসহ অন্যান্য স্থাপনা। ফলে দুর্গম চরাঞ্চলের এসব গ্রামের আনুমানিক ৩৬ হাজারেরও বেশী মানুষ পানিবন্দি হয়ে আছে

১১:৪১ পিএম, ৯ জুলাই ২০২৪ মঙ্গলবার

দুইদিন চালু থাকার থাকার পর রৌমারী ফেরীঘাটে বন্যারপানি এবং চিলমারী ফেরীঘাটে রাস্তাসংস্কার কাজের কারণে ফেরী চলাচল আবারো বন্ধ রয়েছে।

০৮:৫০ পিএম, ৯ জুলাই ২০২৪ মঙ্গলবার

টাঙ্গাইলে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। নদীর পানি লোকালয়ে প্রবেশ করায় নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে ছয়টি উপজেলার ১১ হাজার পরিবারের ৪৪ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন।

০১:১৯ এএম, ৯ জুলাই ২০২৪ মঙ্গলবার

জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি অপরিবির্তিত রয়েছে। বন্যায় ২০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। পাঠদান বন্ধ রয়েছে ৩৯৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। সরকারিভাবে ত্রাণ সহায়তা প্রদান অব্যাহত রয়েছে।

১১:৫৬ পিএম, ৮ জুলাই ২০২৪ সোমবার

কুড়িগ্রামে ধরলা,দুধকুমার ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি বৃদ্ধির সাথে দেখা দিয়েছে নদনদীতে তীব্র নদী ভাঙ্গন।

০৭:১১ পিএম, ৮ জুলাই ২০২৪ সোমবার

ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টিতে টাঙ্গাইলে টাঙ্গাইলে ৮ হাজার পরিবারের ৩৬ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। বন্যাকবলিত এলাকায় বিশুদ্ধ পানি ও শুকনা খাবারের সংকট দেখা দিয়েছে। নদীর পানির স্রোতে ভেঙে গেছে বাঁধ। চরাঞ্চলসহ জমি ডুবে কৃষকের ফসল নষ্ট হয়ে গেছে। 

০১:৪০ এএম, ৮ জুলাই ২০২৪ সোমবার

যমুনা নদীর পানির স্রোতে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরের কয়েড়ায় নতুন ব্লক ইটের রাস্তাটি ভেঙে গেছে। ফলে কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার মানুষ যাতায়াতে চরম জনদুর্ভোগে পড়েছেন।

১১:৫৭ পিএম, ৭ জুলাই ২০২৪ রোববার

বন্যা কারণে সিলেট জেলায় ৩৯৮টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ৭৮টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় বন্ধ রয়েছে। জেলা প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্র জানায়, সিলেট জেলায় ৩৯৮টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান বন্ধ রয়েছে। মাধ্যমিক বিদ্যালয় বন্ধ রয়েছে ৭৮টি।

১১:৫৭ পিএম, ৭ জুলাই ২০২৪ রোববার

জেলায় বিপদসীমার কাছ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে তিস্তার পানি। আজ শনিবার বেলা ১২টায় তিস্তা ব্যারাজ পয়েণ্টে নদীর পানি বিপদসীমার ১০ সেণ্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।

১১:৫৮ পিএম, ৬ জুলাই ২০২৪ শনিবার

উজান থেকে আসা ঢলে বগুড়ায় যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত আছে। বন্যার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় সারিয়াকান্দির বাঁধের পূর্ব পাড়ের ১৭টি ইউনিয়ন প্লবিত হয়েছে।

১১:৫৯ পিএম, ৫ জুলাই ২০২৪ শুক্রবার

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় জেলায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। প্লাবিত হয়ে পড়েছে নতুন নতুন এলাকা। 

১১:৪৯ পিএম, ৪ জুলাই ২০২৪ বৃহস্পতিবার

উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও গত কয়েকদিনের বৃষ্টিতে সিরাজগঞ্জের কাজিপুর পয়েন্টে যমুনার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। 

১১:৪৫ পিএম, ৪ জুলাই ২০২৪ বৃহস্পতিবার

সিলেটে বন্যার পানি কোথাও কমছে কোথাও বাড়ছে। ফলে সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি কোন স্থানে কিছুটা উন্নতি, আবার কোথাও অবনতি হয়েছে। ভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে সোমবার (১জুলাই) নতুন করে বন্যা দেখা দিয়েছে জেলার বিভিন্ন উপজেলায়।

১১:৫৯ পিএম, ৩ জুলাই ২০২৪ বুধবার

টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলের পানিতে জেলায় দ্বিতীয় দফা বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। সুরমা, কালনী, কুশিয়ারা, যাদুকাটা নদীসহ সব নদ-নদীর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়ায় ইতোমধ্যে জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।

১১:৫৯ পিএম, ৩ জুলাই ২০২৪ বুধবার

জেলার যমুনার নদীর পানি বেড়ে সারিয়াকান্দির চরাঞ্চলের নি¤œাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় সারিয়াকান্দি পয়েন্টে যমুনার পানি ৫৩ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে ।

১১:৫৯ পিএম, ৩ জুলাই ২০২৪ বুধবার

গত কয়েকদিনের অব্যাহত বৃষ্টিপাতের কারণে পাহাড়ি ঢলে নেমে সাজেকে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। এতে মেঘের রাজ্যখ্যাত সাজেক ভ্যালিতে আটকা পড়েছে অনেক পর্যটক।

১১:৫৬ পিএম, ২ জুলাই ২০২৪ মঙ্গলবার

কুড়িগ্রামের রৌমারীতে ব্রহ্মপুত্র নদে ভাঙ্গন ও চর বন্দবেড় রাস্তা সংস্কারের কারণে ৮দিন বন্ধ থাকার পর আবারো ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। ফেরি বন্ধ থাকায় সাধারণ মানুষ ও পরিবহন পারাপারের হয়রানির শিকার হিচ্ছিলেন।

০৫:৩৬ পিএম, ২৯ জুন ২০২৪ শনিবার

সিরাজগঞ্জে দ্রুত যমুনা নদীর পানি বৃ‌দ্ধি পাওয়ায় নদী ভাঙন দেখা দি‌য়ে‌ছে। ফ‌লে আতঙ্কে রয়েছেন নদী পাড়ের মানুষরা। শুক্রবার সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধ পয়েন্টে যমুনার পানি বিপদসীমার ১১৯ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে

১১:৫৯ পিএম, ২৮ জুন ২০২৪ শুক্রবার

চার দিন ধরে সিলেটে বৃষ্টি হয়নি, পাহাড়ি ঢলও থেমে গেছে। ফলে, সিলেট-সুনামগঞ্জে ধীরে ধীরে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে। অনেকে আশ্রয়কেন্দ্র থেকে বাড়ি ফিরলেও অপেক্ষায় আছেন ৩৩ হাজার ৬৩৯ জন মানুষ।

১১:৫৮ পিএম, ২৩ জুন ২০২৪ রোববার

বন্যাপ্লাবিত ভাটির জনপদ সুনামগঞ্জের একদিকে পাহাড়ী ঢল অন্যদিকে উজানেও বৃষ্টি ভাটিতেও বৃষ্টি। ঢল ও ভারী বৃষ্টিপাতে সৃষ্ট বন্যার পানিতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।

১১:৫৬ পিএম, ২০ জুন ২০২৪ বৃহস্পতিবার

জেলার ডিমলা উপজেলায় বুড়ি তিস্তা নদীর বাঁধ ভেঙ্গে শতাধিক পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। উজানের ঢল আর ভারী বৃষ্টিপাতে আজ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের সুন্দর খাতা গ্রামে নদীর মূল বাঁধে ওই ভাঙনের সৃষ্টি হয়।

১১:৫০ পিএম, ২০ জুন ২০২৪ বৃহস্পতিবার

ব্যাপক পাহাড়ি ঢল ও শিলাবৃষ্টিতে ভাটির জনপদ সুনামগঞ্জ জেলায় শুরু হয়েছে বন্যা। মঙ্গলবার (১৮ জুন) দুপুর ১২ টায় সুরমা নদীর পানি সুনামগঞ্জের ষোলঘর পয়েন্টে বিপদ সীমার ৬৭ সেন্টিমিটার ও ছাতক উপজেলায় ১৫৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।

১১:৩৮ পিএম, ১৮ জুন ২০২৪ মঙ্গলবার

টানা বৃষ্টি ও উজানের ঢলে সিলেটের ৬টি পয়েন্টের নদ নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

১১:৩৪ পিএম, ১৮ জুন ২০২৪ মঙ্গলবার