সামির ভয়েই আমেরিকায় পালিয়েছিলেন মিলা

মিলা হোসেন ২০০১ এর লাক্স আনন্দধারা ফটো সুন্দরী নির্বাচিত হয়েছিলেন। এর পরে তিনি ব্যাপকভাবে অভিনয় জগতে আসেন। অভিনয় এবং বিজ্ঞাপন করা শুরু করেন তিনি। সেসময় সামির নজর পড়ে মিলা হোসেনের ওপর। তাকে বিভিন্ন সময় উত্তপ্ত করা শুরু করে সামির লোকজন। 

এসময় মিলা হোসেনকে বড় বড় কাজ পাইয়ে দেয়া হবে, বড় নাটকে অভিনয় করতে দেয়া হবে, সিনেমায় নেয়া হবে বলে নানা প্রস্তাব দিতে থাকে সামি। কিন্তু সামির এ সমস্ত প্রস্তাবে গা মাখান নাই মিলা হোসেন। এক পর্যায়ে মিলা হোসেনকে উত্তপ্ত করা এবং ভয়ভীতি দেখানো শুরু হয়। এরই এক পর্যায়ে মিলা হোসেনের আজিমপুরের বাসায় নজরদারি বসায় সামির লোকজন। এভাবে একসময় সামির যন্ত্রণায় নিজের জীবন দুর্বিষহ হয়ে ওঠে মিলা হোসেনের।

এরকম অবস্থায় এক প্রকার বাধ্য হয়েই মিলা হোসেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী এক ব্যক্তিকে বিয়ে করে আমেরিকায় পাড়ি জমান। শুধু মিলা হোসেন নয় এরকম বহু মেয়ের জীবন দুর্বিষহ করে তোলে কথিত সাক্ষী সামি।