একনেকে তিস্তা সেচ প্রকল্প পাস হওয়ায় ৩ জেলায় স্বস্তি
দৈনিক জামালপুর
প্রকাশিত: ৫ মে ২০২১
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটিতে (একনেক) পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘তিস্তা সেচ প্রকল্পের কমান্ড এলাকার পুনর্বাসন ও সম্প্রসারণ’ প্রকল্প পাস হওয়ায় রংপুর, নীলফামারী ও দিনাজপুর জেলার মানুষের মাঝে স্বস্তি এসেছে। ১ হাজার ৪৫২ কোটি ৩৩ লাখ টাকা খরচে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।
২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের জুন মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হবে। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে প্রতিবছর এক হাজার কোটি টাকার বাড়তি ফসল উৎপাদন সম্ভব হবে বলে মনে করছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
জানা গেছে, তিস্তা ব্যারেজের প্রধান খাল ও সেচ খালের মাধ্যমে প্রতিবছর পানি স্বল্পতার কারণে রংপুর ও দিনাজপুরের কয়েকটি উপজেলাকে সেচ সুবিধা থেকে বাদ রেখে সেচ দেওয়া হতো। ১৯৯৩-৯৪ শস্যবছর থেকে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের ১২টি উপজেলায় ব্যাপকভাবে আউশ ও আমন উৎপাদনের মাধ্যমে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে তিস্তার পানি দিয়ে সেচ কার্যক্রম শুরু হয়।
পরে ২০০৬-০৭ শস্যবছর থেকে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে বোরো মৌসুমেও সেচ কার্যক্রম সম্প্রসারিত করা হয়। প্রথমদিকে আমন মৌসুমে মোট সেচযোগ্য ৭৯ হাজার ৩৭৯ হেক্টর এলাকার প্রায় সম্পূর্ণটাই সেচের আওতায় আনা সম্ভব হলেও বোরোর ক্ষেত্রে পানির দুস্প্রাপ্যতায় সেচ-সাফল্যের চিত্র ছিল একেবারেই হতাশাজনক। ১ লাখ ৪ হাজার হেক্টর জমি সেচের আওতায় আনার কথা থাকলেও তা কোনো দিনই সম্ভব হয়নি। তিস্তা ব্যারাজ প্রকল্পে প্রধান খাল ও ৩৪ সেচ খালের মাধ্যমে কৃষিজমিতে সরবরাহ করার প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়।
কিন্তু দীর্ঘদিন থেকে খালগুলো সংস্কার না হওয়ায় সেচ কমান্ডে পানি সরবার করা কঠিন হয়ে পড়ে। পানি উন্নয়ন বোর্ড তিস্তার সেচ কমান্ড বাড়ানোর প্রস্তাবনা দিলে দীর্ঘদিন পরে মঙ্গলবার প্রকল্পটি একনেকে পাস হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে রংপুর, নীলফামারী ও দিনাজপুর জেলার ১২ উপজেলার ১ লাখ ৪ হাজার হেক্টার জমিতে সেচ দেওয়া যাবে।
অপরদিকে, তিস্তা সেচ প্রকল্প সম্পর্কে জানান গেছে, ১৯৪৫ সালের গোড়ার দিকে তিস্তা নদীর পানি সেচ প্রকল্পে ব্যবহারের প্রথম পরিকল্পনা হয়। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর উভয় দেশই আলাদাভাবে প্রকল্প বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নেয়। ১৯৬০ সালে বিষয়টি নিয়ে প্রথম সম্ভাবনা সমীক্ষা যাচাই হয়। ১৯৬৯ থেকে ১৯৭০ সালের মধ্যে সমীক্ষা শেষে প্রতিবেদন দেওয়া হয়। কিন্তু নানা জটিলতায় পাকিস্তান আমলে প্রকল্পটি মাঠে গড়ায়নি। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রকল্পটি আবারো বাস্তবায়নে পদক্ষেপ নেওয়া হয়। প্রকল্পের আওতায় এক লাখ ৫৪ হাজার হেক্টর জমিকে সেচ চাষের আওতায় আনার মহাপরিকল্পনা করা হয়।
১৯৮০ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ব্যারেজ উদ্বোধনের পর প্রকল্পের প্রথম ধাপে ৫৪ হাজার হেক্টর জমিকে সেচের আওতায় আনা হয়। পরে প্রয়াত সাবেক প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ আমলে এটির কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু ১৯৮৭ সালে ভারত গজলডোবায় বাঁধ নির্মাণ করে এক তরফাভাবে পানি প্রত্যাহার করে নেওয়ায় বাংলাদেশের প্রকল্পটি এখন অস্তিত্বের সংকটে পড়েছে।
পানিউন্নয়ন বোর্ডের উত্তরাঞ্চলীয় প্রকৌশলী জৌতি প্রসাদ বলেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে হাজার কোটি টাকার বেশি ফসল উৎপাদন সম্ভব হবে। এছাড়া পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা হবে।
- স্নাতক পাসে ইস্টার্ন ব্যাংকে চাকরি
- নন্দীগ্রামে পুলিশের অভিযানে ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৪
- বাড়ির ভিতর স্বল্প পরিসরে মাছচাষে তিনগুণ লাভে খুশি কৃষক
- ইনফিনিক্স হট ৩০ নিয়ে এলো তাসকিন স্পিড মাস্টার এডিশন
- মাদারগঞ্জে কয়লাবোঝায় ট্রাক উল্টে চালক নিহত
- বকশীগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মবিরতি: জনগণের দুর্ভোগ
- সশস্ত্র বাহিনীকে আরো উন্নত করাই আমাদের লক্ষ্য
- মেয়াদোত্তীর্ণ ইউনিয়নে বসবে প্রশাসক
- প্রত্নসম্পদের ক্ষতি করলে ১০ বছর কারাদণ্ড
- ৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে আবাসন সুবিধা দেবে সরকার
- রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলায় সহযোগিতার জন্য ওআইসি সদস্যদের প্রতি আহবান
- প্রবাস আয় বাড়ানোর জন্য রেমিট্যান্স কার্ড প্রবর্তনের সুপারিশ
- সংশোধিত বাজেটে কৃষি খাতে ভর্তুকি ৮ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে
- সুদের হার বাজারভিত্তিক করা হবে গভর্নর
- সংকটেও উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বাংলাদেশ রোল মডেল
- হাওরে ধান কাটা হলো সারা, কৃষক পরিবারে স্বস্তির হাসি
- অবশেষে ‘অবৈতনিক’ হচ্ছে নিম্ন মাধ্যমিক স্তর
- অনিশ্চয়তা কাটলো ২৮ হাজার হজযাত্রীর
- ফিলিস্তিনে যুদ্ধাপরাধে দায়ীদের জবাবদিহিতার আওতায় আনার আহ্বান
- ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ হওয়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে
- ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ হওয়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে
- প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত বাংলাদেশ জাতীয় নারী ক্রিকেট দলের
- ঢাকায় যানজট নিয়ন্ত্রণে নতুন উদ্যোগ, তিন ‘পয়েন্ট’ চিহ্নিত
- ঢাকায় আসছেন ভারতীয় পররাষ্ট্রসচিব
- বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জনগণের আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করেছে
- ৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবার আবাসন সুবিধা পাবে
- দুঃসময়ে সশস্ত্র বাহিনী পাশে দাঁড়ায়
- সঞ্চালনের বাধা কাটছে
- শেয়ার বাজারে সূচকের বড় উত্থান, লেনদেন ছাড়াল ৮০০ কোটি টাকা
- কাঁচের ভবন ও এসির অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারে বাড়ছে ঢাকার তাপ
- চাঁদপুরে প্রচন্ড গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন
- ফেনী সার্কিট হাউজে উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন
- ডা. জাকির হোসেন: উচ্চ রক্তচাপ রোগের একজন নিরলস চিকিৎসা কর্মবীর
- অতিরিক্ত সচিব পদে ১২৭ জনকে পদোন্নতি
- কাঁচা আম ১৬ ধরনের রোগ থেকে বাঁচায়
- যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব বাঁচত
- জামালপুরে অসহায় কামালের পাশে যুবসমাজ
- কুরআনের আলো ছড়াতে হিফযুল কুরআন প্রতিযোগিতা ভূমিকা রাখবে
- টিভি শো’র দুই বিজয়ী জামালপুরের
- ন্যাশনাল রোমিং এর সুবিধায় রবি নেটওয়ার্কেও চলবে টেলিটক সিম
- ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম : শেখ হাসিনা
- নন্দীগ্রামে অধ্যক্ষের পর গভর্নিং বডির পদ হারালেন সবুজ
- পান্তা-ইলিশ যেভাবে এলো বাংলা নববর্ষে
- জামালপুরে র্যাবের হাতে টিকিট কালোবাজারি আটক
- চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে সরকার বদ্ধপরিকর
- বান্দরবানে পর্যটক ভ্রমণে দেয়া নির্দেশনা চারটি স্থগিত
- অপরিচিতদের সঙ্গেও চ্যাটিংয়ে সুযোগ দেবে হোয়াটসঅ্যাপ
- এপ্রিলেই প্রকাশ হচ্ছে ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল!
- জামালুপুরে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে শিক্ষকদের ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা
- আজ ৫২তম বাংলাদেশ স্কাউটস দিবস