বিদায় আমেরিকা, স্বাগত চীন
দৈনিক জামালপুর
প্রকাশিত: ১২ জুন ২০২৩
মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকার ক্ষয়িষ্ণু প্রভাব উদ্ধার চেষ্টায় যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন এ সপ্তাহে সৌদি আরবে তিন দিনের সফর করছেন। কিন্তু সৌদি আরব এবং উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে ‘কৌশলগত সহযোগিতা’ সম্প্রসারণ তাঁর জন্য কঠিন যুদ্ধ হতে পারে। গত বছরের জুলাই মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত উপসাগরীয় সহযোগিতা সংস্থার (জিসিসি) সম্মেলনে অংশ নিয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন– ‘চীন, রাশিয়া বা ইরান পূরণ করতে পারে এমন কোনো শূন্যতা তৈরি করবে না মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।’ কিন্তু এর পরই তেমনটা ঘটেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বিরোধিতা সত্ত্বেও গত বছর তাদের আঞ্চলিক মিত্ররা চীন ও ইরানের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়ন ঘটিয়েছে এবং রাশিয়ার সঙ্গে জোরালো সম্পর্ক বজায় রেখেছে।
যদিও যুক্তরাষ্ট্রের বাইডেন প্রশাসন কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনে সাম্প্রতিক সময়ে চীনের মধ্যস্থতায় সৌদি-ইরান চুক্তির গুরুত্বকে প্রকাশ্যে অস্বীকার করেছে। বস্তুত যুক্তরাষ্ট্র তেলসমৃদ্ধ উপসাগরীয় অঞ্চল এবং বৃহত্তর মধ্যপ্রাচ্যে চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব সম্পর্কে উদ্বিগ্ন বলে মনে হচ্ছে।
জ্বালানিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার জন্য গত দুই দশকে যুক্তরাষ্ট্র তেল ও গ্যাসের উৎপাদন বাড়িয়েছে। দেশটির হয়তো উপসাগরীয় দেশগুলোর তেল খুব বেশি প্রয়োজন হবে না। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র এ অঞ্চলে তার প্রভাব বজায় রাখার বিষয়টি গুরুত্ব দেয়; যাতে সংঘাত বাধলে চীনে অত্যাবশ্যকীয় জ্বালানি সরবরাহ বন্ধ করতে পারে এবং তাদের মিত্রদের সুরক্ষিত করতে সক্ষম হয়। গত মাসে অ্যান্টনি ব্লিংকেন যেমনটা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন– ‘আজ আমরা যে দেশ থেকে সবচেয়ে বড় ভূ-রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছি, সেটি চীন। আমাদের অবাধ, উন্মুক্ত, নিরাপদ ও সমৃদ্ধ আন্তর্জাতিক সীমানা প্রতিষ্ঠার যে ভিশন রয়েছে, সেখানে ইচ্ছাকৃতভাবে সংকট তৈরি করছে চীন।’
বাস্তবতা হলো, যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্রের বিপরীতে চীনে যে ধরনের একনায়কতন্ত্র রয়েছে, তার সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর একনায়তন্ত্র সহজে মিলে যায়। যে কারণে মধ্যপ্রাচ্য ও এর বাইরে রাশিয়ার প্রভাবও যুক্তরাষ্ট্রকে ভীত করছে। বাইডেন প্রশাসন মধ্যপ্রাচ্যের কিছু দেশের ওপর যেভাবে চাপ বাড়িয়েছে, এতে স্পষ্ট– এ ক্ষেত্রে মার্কিন প্রেসিডেন্ট আর ধৈর্য ধরে থাকতে পারছেন না। যুক্তরাষ্ট্র এ অঞ্চলের দেশগুলোকে হুমকি দিচ্ছে, যাতে তারা রাশিয়াকে নিষেধাজ্ঞা এড়াতে সহায়তা না করে। এমনকি সতর্ক করে বলেছে, তারা রাশিয়ার পক্ষ বেছে নিলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং জি৭-এর দেশগুলোর ক্রোধের মুখে পড়বে। কিন্তু এতে তারা সফল হয়নি।
যুক্তরাষ্ট্র তেল উৎপাদন বাড়িয়ে বাজারমূল্য কমানোর ব্যাপারে সৌদি আরবকে অনুরোধ করেছে, যাতে রাশিয়ার ওপর পশ্চিমাদের দেওয়া নিষেধাজ্ঞা প্রভাবিত করে। কিন্তু সৌদি আরব তা প্রত্যাখ্যান করেছে। দেশটি বরং মস্কোর সঙ্গে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখছে এবং ইউক্রেনকে সমর্থনের ব্যাপারে অযথা দেরি করছে। সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যেভাবে অসহযোগিতা করছেন, তা তাঁকে এ অঞ্চলে ব্যাপক জনপ্রিয় করে তুলছে।
গত বছর মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সৌদি আরবের আচরণের কারণে যে শাস্তির হুমকি দিয়েছিলেন, তার বিপরীতে রিয়াদ চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে দ্বিপক্ষীয় আলোচনার জন্য আমন্ত্রণ জানায়। শি এমনকি চীন-জিসিসি এবং চীন-আরব সম্মেলনেও যোগ দেয়। এর পর সৌদি আরব চীনের অভিপ্রায় অনুসারে ইরানের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়ন করে। পশ্চিমারা ইরানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরও জোরালো করার কারণে সৌদি আরব যেভাবে ইরানের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ায় এবং সিরিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করে, সেটি বস্তুত যুক্তরাষ্ট্রের জন্য চপেটাঘাত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন এই আচরণ কেবল সৌদি আরবের একার বিষয় নয়; গোটা অঞ্চলের অবস্থা তথৈবচ। যুক্তরাষ্ট্রের আরেক মিত্র সংযুক্ত আরব আমিরাতও চীনের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরির দিকে এগোচ্ছে। দেশটি ফ্রান্সের সঙ্গে কৌশলগত সম্পর্ক উন্নয়ন করেছে। ইরান, রাশিয়া ও ভারতের সঙ্গে কাজ করার পথে হাঁটছে। এটি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তার সম্পর্ক হালকা করছে।
এভাবে পুরো মধ্যপ্রাচ্যই তাদের বৈশ্বিক সম্পর্কে বৈচিত্র্য আনছে। বলা চলে, এটা তাদের বাণিজ্যিক সম্পর্ক। ২০০০ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে চীনের বাণিজ্য ১৫ দশমিক ২ বিলিয়ন থেকে বেড়ে হয়েছে ২৮৪ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অন্যদিক একই সময়ে এ অঞ্চলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যের বাণিজ্য ৬৩ দশমিক ৪ বিলিয়ন থেকে মাত্র ৯৮ দশমিক ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হয়েছে। সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিসরসহ মধ্যপ্রাচ্যের ছয়টি দেশ সম্প্রতি চীনের নেতৃত্বাধীন ব্রিকসে যোগ দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে। ব্রিকসের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য চীন ছাড়াও রাশিয়া, ভারত, ব্রাজিল ও দক্ষিণ আফ্রিকা। রাশিয়ার ওপর পশ্চিমাদের ব্যাপক নিষেধাজ্ঞার পরও এমনটি দেখা যাচ্ছে।
হ্যাঁ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অবশ্যই মধ্যপ্রাচ্যে কৌশলগত প্রভাবশালী শক্তি। গত তিন দশকে যেমন এ অঞ্চলে দেশটির প্রভাব ছিল, এখনও তেমনটি আছে। কিন্তু আগামী তিন দশকে কী এ প্রভাব থাকবে? বিশেষ করে যেখানে এ অঞ্চলের মানুষ মনে করে, আমেরিকা একটি কপট ঔপনিবেশিক শক্তির অধিকারী এবং তাদের মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের কথা কেবল মুখের বলি। এটি হচ্ছে বিশেষ করে ফিলিস্তিন বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বৈদেশিক নীতির কারণে। তারা দৃঢ়ভাবে এবং কোনো শর্ত ছাড়াই ফিলিস্তিন দখলকারী ইসরায়েলকে সমর্থন করছে।
সৌদি আরব সফরে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে সৌদি আরবের ওপর চাপ দেওয়ার কথা। সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন, মরক্কো ও সুদান ইতোমধ্যে আমেরিকা থেকে ছাড় পাওয়ার জন্য ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করেছে; যেমন মার্কিন তৈরি এফ-৩৫ কিনেছে আবুধাবি; পশ্চিম সাহারার ওপর মরক্কোর দাবির স্বীকৃতি দিচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং খার্তুমের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার। এ সবকিছু হচ্ছে যাতে ইসরায়েলকে ফিলিস্তিন বিষয়ে কোনো ‘ছাড়’ দিতে না হয় এবং ফিলিস্তিনে কয়েক দশক ধরে চলা দখলদারিত্বের অবসান না ঘটে। কিন্তু মনে রাখতে হবে, ফিলিস্তিন রয়েছে সাধারণ আরবদের হৃদয়ের মণিকোঠায়। তবে এটিই একমাত্র সমস্যা নয়, যে কারণে আরবরা আমেরিকাকে পছন্দ করে না। এ অঞ্চলের মানুষ দেখেছে ইরাকে যুক্তরাষ্ট্র কী অপরাধ করেছে। তারা দেখেছে আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্র কী করেছে। ৯/১১-এর হামলার পর যুক্তরাষ্ট্রের আচরণের কারণে ২০ বছরের অধিক সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের মানুষ দেশটির পক্ষে নয়। ২০২২ সালে দোহাভিত্তিক আরব সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি স্টাডিজ ১৪টি আরব দেশের ওপর একটি জরিপ করে। সেখানে ৭৮ শতাংশ অংশগ্রহণকারী যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রকে মধ্যপ্রাচ্যের হুমকি হিসেবে চিহ্নিত করেছে, তাতে বিস্ময়ের কিছু নেই। এমনকি এটা কোনো কাকতালীয় ঘটনা নয় যে, মধ্যপ্রাচ্যের অধিবাসীরা (এবং আমেরিকানরা) একমত– যুক্তরাষ্ট্র থেকে এ অঞ্চলের বিচ্ছিন্ন হওয়া কাম্য। এ ধরনের মত উভয় পক্ষের জন্য দীর্ঘমেয়াদে ভয়ানক পরিণতি ডেকে আনতে পারে।
মারওয়ান বিশারা:
জ্যেষ্ঠ রাজনৈতিক বিশ্লেষক;
আলজাজিরা থেকে ঈষৎ সংক্ষেপিত ভাষান্তর মাহফুজুর রহমান মানিক
- মিষ্টিকুমড়ার বীজ থেকে যেভাবে তেল বানাবেন, রূপচর্চা করবেন
- ময়মনসিংহ স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অধীনে বড় নিয়োগ, পদ ২৬১
- নন্দীগ্রামে ১১ প্রার্থীর মনোনয়ন দাখিল, ভোট গ্রহণ ৫ জুন
- মেলার নামে প্রকাশ্যে গাঁজা বিক্রি : বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ
- বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করছে ওয়ানপ্লাস
- রৌমারীতে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন শহিদুল ইসলাম শালু
- প্রধানমন্ত্রীর কাছে ‘বিএফডিসি রেডি টু কুক ফিশ’ মেশিন হস্তান্তর
- ৬০ লাখ কর্মী বিদেশে পাঠানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে : শফিকুর রহমান
- জ্বালানির সবুজ রূপান্তরে প্রয়োজন বিপুল বিনিয়োগ
- মডেল মসজিদেই হজের ট্রেনিং নেওয়া যাবে : প্রধানমন্ত্রী
- পরমাণুবিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়ার ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
- তৃতীয় কিস্তিতে ১.১৫ বিলিয়ন ডলার দেবে আইএমএফ
- জুলাইয়ে বেইজিং যাবেন প্রধানমন্ত্রী
- রিজার্ভে চাপ পড়লেও মানুষের কল্যাণই খরচ করে যাচ্ছি: প্রধানমন্ত্রী
- দরপত্র কিনেছে বিশ্বসেরা ৭ প্রতিষ্ঠান
- দুই দেশ থেকে ১৩৫০ কোটি টাকার এলএনজি কিনবে সরকার
- ১৭৬ দেশে কাজ করছেন ১ কোটি ৬৩ লাখের বেশি বাংলাদেশি
- ‘রোহিঙ্গাদের জন্য বাংলাদেশকে নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হচ্ছে’
- প্রকৌশলীদের নিরলস পরিশ্রমের ফলেই ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন দৃশ্যমান
- মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতের প্রভাব বাংলাদেশেও পড়বে : প্রধানমন্ত্রী
- ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে বেঁচে থাকবেন ওয়াজেদ
- প্রথম ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী যারা
- সাংবাদিক নাদিম হত্যা: মাহমুদুল বাবুর জামিন প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল
- ঢাকা পৌঁছেছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
- আওয়ামী লীগের যৌথ সভা শুক্রবার
- নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ছিল সন্তোষজনক : ওবায়দুল কাদের
- ফাইন্যান্সিয়াল ওভারসাইট কমিটির কনসালটেশন সভা উদ্বোধন স্পিকারের
- গ্রাহকের অজান্তে মোবাইলের ব্যালেন্স কাটা হলে কঠোর ব্যবস্থা
- সংসদের অধিবেশন মুলতবি
- ‘কাচ্চি ভাই’ রেস্টুরেন্টের মালিক সোহেল গ্রেফতার
- চাঁদপুরে প্রচন্ড গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন
- ফেনী সার্কিট হাউজে উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন
- ডা. জাকির হোসেন: উচ্চ রক্তচাপ রোগের একজন নিরলস চিকিৎসা কর্মবীর
- অতিরিক্ত সচিব পদে ১২৭ জনকে পদোন্নতি
- কাঁচা আম ১৬ ধরনের রোগ থেকে বাঁচায়
- ন্যাশনাল রোমিং এর সুবিধায় রবি নেটওয়ার্কেও চলবে টেলিটক সিম
- যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব বাঁচত
- পান্তা-ইলিশ যেভাবে এলো বাংলা নববর্ষে
- নন্দীগ্রামে অধ্যক্ষের পর গভর্নিং বডির পদ হারালেন সবুজ
- চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে সরকার বদ্ধপরিকর
- বান্দরবানে পর্যটক ভ্রমণে দেয়া নির্দেশনা চারটি স্থগিত
- অপরিচিতদের সঙ্গেও চ্যাটিংয়ে সুযোগ দেবে হোয়াটসঅ্যাপ
- ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম : শেখ হাসিনা
- স্মার্টফোন বাজারে অ্যাপলকে ছাড়িয়ে শীর্ষে স্যামসাং
- এপ্রিলেই প্রকাশ হচ্ছে ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল!
- কবে আসছেন ডি মারিয়া, যা জানা গেল
- জামালপুরে স্কুল ছাত্রী অপহরণ-ধর্ষণ মামলার পলাতক আসামী গ্রেপ্তার
- ভারত সিরিজের জন্য শক্তিশালী বাংলাদেশ দল ঘোষণা
- মেলান্দহে সম্পত্তির বিরোধে বৃদ্ধ খুন : আটক-৩
- আইপিএল ইতিহাসে সর্বোচ্চ রানের নতুন রেকর্ড