মুজিববর্ষে ৯ লাখ পরিবারকে ঘর দেবে সরকার
দৈনিক জামালপুর
প্রকাশিত: ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০
সারাদেশে ৮ লাখ ৮২ হাজার ৩৩টি গৃহহীন পরিবারকে ঘর করে দেবে সরকার। এ জন্য একটি প্রকল্প চূড়ান্ত করেছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। নিজস্ব জমি নেই এবং জমি থাকলেও ঘর নেই এমন মানুষের জন্য এটি সরকারের পক্ষ থেকে মুজিববর্ষের উপহার। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এ বিষয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান বলেন, প্রধানমন্ত্রী চান দেশে কোনো মানুষ গৃহহীন থাকবে না। সবার মাথা গোঁজার ঠাঁই হবে। সে লক্ষ্যেই এই প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। প্রকল্পটি চূড়ান্ত। এখন অনুমোদনের জন্য জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় তোলা হবে।
এ বছরের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা করেছিলেন, মুজিববর্ষে দেশে কোনো মানুষ গৃহহীন থাকবে না। সরকার সব ভূমিহীন, গৃহহীন মানুষকে ঘর করে দেবে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে চলতি বছরের ১৭ মার্চ থেকে আগামী বছরের ১৭ মার্চ পর্যন্ত সময়কে সরকার মুজিববর্ষ ঘোষণা করে। এই সময়ের মধ্যেই এসব ঘর নির্মাণ কাজ শেষ করতে চায় সরকার।
সংশ্নিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের দুর্যোগ সহনীয় বাড়ি প্রকল্প, ভূমি মন্ত্রণালয়ের গুচ্ছগ্রাম প্রকল্প ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ যৌথভাবে গৃহহীনদের জন্য নেওয়া এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্পের তদারকিতে থাকবেন জেলা প্রশাসকরা। অনেক আগে থেকেই এই তিনটি প্রকল্পের মাধ্যমে নদীভাঙনসহ বিভিন্ন কারণে যারা ভূমিহীন ও গৃহহীন তাদের ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু প্রকল্পগুলোর ঘরের নকশা আলাদা। এখন যে প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছে তা আলাদাভাবে বাস্তবায়ন করা হলেও ঘরের নকশা একই হবে।
সারাদেশের কোথায় কে এই ঘর পাবেন তার তালিকাও ইতোমধ্যে চূড়ান্ত করেছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। জেলা প্রশাসকদের মাধ্যমে এই তালিকা করা হয়েছে। সারাদেশে ২ লাখ ৯২ হাজার ২৮৩টি ভূমিহীন পরিবার এই ঘর পাবে। আর ৫ লাখ ৮৯ হাজার ৭৫০ পরিবার, যাদের জমি আছে ঘর নেই তারা এই ঘর পাবেন। তবে বিভাগীয় ও জেলা শহরের স্থায়ী ভূমিহীন বাসিন্দাদের বাড়ি করে দেওয়া হবে না। শহরে বা শহরের কাছাকাছি সুবিধা মতো জায়গায় বহুতল ভবন করে সেখানে ফ্ল্যাট দেওয়া হবে। আর শহরের বাইরে যারা আছেন তাদের বাড়ি করে দেওয়া হবে। ভূমিহীনদের পরিবারকে ২ শতাংশ জায়গার ওপর দুটি শোবার ঘর, একটি বারান্দা, একটি রান্নাঘর ও একটি বাথরুম সংবলিত ঘর করে দেওয়া হবে। আর যাদের জায়গা আছে, ঘর নেই তাদেরও একই ধরনের ঘর করে দেওয়া হবে। উপরে রঙিন টিন এবং নিচে পাকা অর্থাৎ সেমিপাকা প্রত্যেকটি ঘরের জন্য এক লাখ ৭১ হাজার টাকা বরাদ্দ করেছে সরকার। সরকারের খাসজমিতে ভূমিহীনদের জন্য বাড়ি করা হবে। কোনো এলাকায় খাসজমি পাওয়া না গেলে সেখানে প্রয়োজনে জমি অধিগ্রহণ করবেন জেলা প্রশাসক।
সংশ্নিষ্টরা বলছেন, সরকার দ্রুত এই প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু করবে। সারাদেশে একসঙ্গে বাস্তবায়ন করা হবে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে নির্মাণ খাতের পণ্যের বাজারে চাহিদা বাড়বে। অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের অনেক মানুষের কাজেরও সুযোগ তৈরি হবে। করোনাকালীন এই সময়ে প্রকল্পটি বাজারে অর্থের সরবরাহ বাড়াবে। ফলে সামগ্রিক অর্থনীতিও চাঙ্গা হবে। এই প্রকল্প বাস্তবায়নের পরও যারা গৃহহীন থাকবেন তাদের জন্যও সরকারের প্রকল্প নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।
সরকার ২০১৬ সালে জেলা প্রশাসকদের মাধ্যমে কোন জেলায় কতজন ভূমিহীন, গৃহহীন ও জমি আছে ঘর নেই- এমন মানুষের তালিকা তৈরি করে। ৬৪ জেলার জেলা প্রশাসকদের পাঠানো তথ্য মতে ওই সময় পর্যন্ত দেশে ১৬ লাখ ৬৩ হাজার মানুষ ছিলেন যারা ভূমিহীন, গৃহহীন এবং জমি আছে কিন্তু ঘর নেই। ওই তালিকা থেকেই এখন সুবিধাভোগী চিহ্নিত করা হয়েছে। এদিকে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো সর্বশেষ যে কৃষিশুমারি করেছে সেখানে বলা হয়েছে, দেশে ৩ কোটি ৫৫ লাখ খানা রয়েছে। এদের মধ্যে কোনো ধরনের জমি নেই বা ভূমিহীন খানার সংখ্যা ৪০ লাখ ৩০ হাজার। ২০১৯ সালের ৯ জুন থেকে ২০ জুন পর্যন্ত সারাদেশে এই জরিপ পরিচালনা করে বিবিএস।
- দক্ষিণে বাড়ল কমিউটার ট্রেন যাত্রী পরিবহন শুরু আজ
- জুনে বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাচ্ছে দ্বিতীয় ইউনিট
- বন্দিদের সুস্থ রাখতে নানা উদ্যোগ কারাগারে
- উপজেলা নির্বাচন উৎসবমুখর দেখতে চাই - প্রধানমন্ত্রী
- সরকারিকরণ হলো জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর
- আইএমএফ ঋণের তৃতীয় কিস্তি ৭০ কোটি ডলার মিলবে জুনে
- চট্টগ্রামের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এখন দৃশ্যমান
- নিউরোসায়েন্সেস ইনস্টিটিউটে যুক্ত হচ্ছে আরও ৫০০ শয্যা
- চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি বেড়েছে ১৮ শতাংশ
- রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে প্রণোদনার সুপারিশ বাংলাদেশ ব্যাংকের
- ‘অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে সেনাবাহিনী’
- ভুল তথ্যে প্লট কেনা ও হস্তান্তরে বরাদ্দ বাতিল
- ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- অনলাইন জুয়ার সাইট বন্ধের দাবি নতুনধারার
- নদীর ঘাটে অসুস্থতা নিয়ে কাতরাচ্ছিল স্কুল ছাত্রী
- লন্ডনে বিশ্বনাথ প্রবাসী এডুকেশন ট্রাস্টের প্যানেলের জনসভা
- বিডি চাইল্ড ট্যালেন্ট তৃষ্ণাত্ব মানুষের পাশে দাড়ালেন
- এনআইওতে চোখের চিকিৎসা নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
- খাদ্য নিরাপত্তায় ২০ লাখ টন গম কিনছে সরকার
- বস্তিবাসীর জন্য ৯ কুলিং জোন করবে ডিএনসিসি
- বে টার্মিনাল প্রকল্পে গতি
- ‘মা ও শিশুর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
- সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের
- খুলনায় লবণাক্ত জমিতে বছরজুড়েই ফলছে ফসল
- আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা
- র্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া
- যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মাধ্যমে আমরা পাপমুক্ত হয়েছি
- রাজবাড়ী-ঢাকা রুটে ভাঙ্গা ও চন্দনা কমিউটার ট্রেনের উদ্বোধন
- রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলার নিষ্পত্তিতে আশাবাদী বাংলাদেশ-গাম্বিয়া
- ট্যুরিজম বোর্ডের সঙ্গে কাজ করবে ডিএনসিসি
- চাঁদপুরে প্রচন্ড গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন
- ফেনী সার্কিট হাউজে উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন
- আজ রমজানের শেষ জুমা, জুমাতুল বিদা
- ডা. জাকির হোসেন: উচ্চ রক্তচাপ রোগের একজন নিরলস চিকিৎসা কর্মবীর
- অতিরিক্ত সচিব পদে ১২৭ জনকে পদোন্নতি
- কাঁচা আম ১৬ ধরনের রোগ থেকে বাঁচায়
- যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব বাঁচত
- কুরআনের আলো ছড়াতে হিফযুল কুরআন প্রতিযোগিতা ভূমিকা রাখবে
- জামালপুরে অসহায় কামালের পাশে যুবসমাজ
- টিভি শো’র দুই বিজয়ী জামালপুরের
- ন্যাশনাল রোমিং এর সুবিধায় রবি নেটওয়ার্কেও চলবে টেলিটক সিম
- নন্দীগ্রামে অধ্যক্ষের পর গভর্নিং বডির পদ হারালেন সবুজ
- ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম : শেখ হাসিনা
- পান্তা-ইলিশ যেভাবে এলো বাংলা নববর্ষে
- জামালপুরে র্যাবের হাতে টিকিট কালোবাজারি আটক
- বান্দরবানে পর্যটক ভ্রমণে দেয়া নির্দেশনা চারটি স্থগিত
- অপরিচিতদের সঙ্গেও চ্যাটিংয়ে সুযোগ দেবে হোয়াটসঅ্যাপ
- এপ্রিলেই প্রকাশ হচ্ছে ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল!
- জামালুপুরে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে শিক্ষকদের ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা
- চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে সরকার বদ্ধপরিকর