হালাল উপার্জন করার গুরুত্ব ও ফজিলত
দৈনিক জামালপুর
প্রকাশিত: ১০ নভেম্বর ২০২৩
বৈধভাবে উপার্জনের নির্দেশ প্রত্যেক নবীর জন্য প্রযোজ্য ছিল। পবিত্র কোরআনে মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালা বলেন,
يَا أَيُّهَا الرُّسُلُ كُلُوا مِنَ الطَّيِّبَاتِ وَاعْمَلُوا صَالِحًا إِنِّي بِمَا تَعْمَلُونَ عَلِيمٌ
‘হে রাসূলরা! তোমরা পবিত্র বস্তু ভক্ষণ করো এবং নেক কাজ করো।’ (সূরা: মুমিনুন, আয়াত: ৫১)
অবৈধভাবে উপার্জিত খাবার খেয়ে ইবাদত করলে সওয়াব পাওয়া যাবে না। ওই ইবাদতের মাধ্যমে জান্নাতে যাওয়া যাবে না। মহানবী হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, ‘ওই গোশত (দেহ) জান্নাতে যাবে না, যা হারাম (খাবার) থেকে উৎপন্ন। জাহান্নামই এর উপযোগী।’ (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস নম্বর : ১৭২৩, তিরমিজি, হাদিস নম্বর : ৬১৪)।
মহান আল্লাহ সৎভাবে জীবিকা নির্বাহ করার বহু পথ খোলা রেখেছেন। যেমন—ব্যবসা-বাণিজ্য, চাকরি-বাকরি, অফিস-আদালত, বিবিধ কল-কারখানা, যানবাহন, ক্ষেত-খামারে দিনমজুর বা শ্রমিকের কাজ করা ইত্যাদি।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নবুওতপ্রাপ্তির পূর্বেই মৌলিক দু’টি কাজ, মানুষের কামাইয়ের মৌলিক দু’টো মাধ্যম অতিক্রম করে এসেছেন। মৌলিক দু’টো মাধ্যমের একটা হলো, শ্রমের মাধ্যমে অর্থ যোগাড় করা। আরেকটা ব্যবসার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করা। এ দু’টি স্তরই রাসূলে করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আগে অতিক্রম করে এসেছেন। এবং বিশ্বস্ততা ও সুনাম-সুখ্যাতির সঙ্গে অতিক্রম করে এসেছেন।
হাদিসে আছে, রাসূলে করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যত নবীগণ আগে গেছেন, সবাই বকরি চরিয়েছেন। সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞেস করেছেন, আপনিও? বললেন, হাঁ! আমিও এক কবিলার ছাগল চরিয়েছি।
মহান আল্লাহ তায়ালা তাঁর নির্ধারিত ফরজ ইবাদত (যেমন নামাজ) সম্পন্ন করার পর জীবিকা অন্বেষনে জমিনে ছড়িয়ে পড়তে নির্দেশ দিয়েছেন। যাতে সর্বশ্রেষ্ঠ জীব নিজেই জীবিকা অর্জনে ব্রতী হয়। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজের পরিশ্রম লব্দ উপার্জনকে সর্বোত্তম উপার্জন বলে আখ্যায়িত করেছেন। তবে নিশ্চয় উপার্জনের পন্থা শরিয়ত নির্ধারিত পন্থায় হতে হবে। এমন উপার্জনকে ইসলাম অবৈধ ঘোষনা করেছে, যাতে প্রতারনা, মিথ্যা, ধোঁকাবাজি, জনসাধারণের অকল্যাণ সর্বোপরি জুলুম রয়েছে। দুনিয়ার জীবনে অবৈধ পন্থায় উপার্জন করে সুখ-সাচ্ছন্দ লাভ করলেও পরকালীন জীবনে রয়েছে এর জন্য জবাবদিহিতা ও সুবিচার। সে লক্ষে ইসলাম হালাল উপার্জনের অপরিসীম গুরুত্ব প্রদান করেছে।
খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা, মানুষের মৌলিক অধিকার। এগুলোর যোগান দিতে মানুষকে বেছে নিতে হয় সম্পদ উপার্জনের নানাবিধ পন্থা। জীবিকা নির্বাহের জন্য মানুষ যেসব পেশা অবলম্বন করে তা হলো: কৃষি, ব্যবসা-বানিজ্য, চাকরি, শিল্প প্রভৃতি। উপার্জনের মাধ্যম ব্যতীত কোনো ব্যক্তির পক্ষেই উপর্যুক্ত মৌলিক অধিকার সংরক্ষণ করা সম্ভব নয়। মানুষকে মহান আল্লাহ সৃষ্টির শ্রেষ্ট জীব হিসেবে সৃষ্টি করেই ক্ষান্ত হননি; বরং তাদের যাবতীয় মৌলিক অধিকারও সংরক্ষণের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। সে লক্ষে তিনি মহাশুণ্যের সব সৃষ্টিকে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করেছেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে: ‘তিনিই সেই মহান সত্তা, যিনি পৃথিবীর সবকিছু তোমাদের (ব্যবহারের জন্য) তৈরী করেছেন।’
হালাল উপার্জনের গুরুত্ব ও ফজিলাত-
(ক) হালাল উপার্জন একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদাত: আল্লাহ তায়ালা মানুষকে তার ইবাদাতের জন্য সৃষ্টি করেছেন। বান্দা যেসব ইবাদাত করে থাকে হালাল উপার্জন তার মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদাত। এ বিষয়ে কোরআনে বলা হয়েছে,
﴿فَٱبۡتَغُواْ عِندَ ٱللَّهِ ٱلرِّزۡقَ وَٱعۡبُدُوهُ وَٱشۡكُرُواْ لَهُۥٓۖ إِلَيۡهِ تُرۡجَعُونَ ١٧ ﴾ [العنكبوت: ١٧]
‘তাই আল্লাহর কাছে রিজিক তালাশ কর, তাঁর ইবাদাত কর এবং তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর। তাঁরই কাছে তোমাদেরকে প্রত্যাবর্তিত করা হবে।’
(খ) উপার্জনের উৎস সম্পর্কে কেয়ামতে জিজ্ঞাসা করা হবে: কেয়ামতের দিন আদম সন্তানকে তার উপার্জনের উৎস সম্পর্কে জবাবদিহি করতে হবে। সেজন্য মুমিনের জন্য হালাল উপার্জন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এ বিষয়ে হাদিসে উল্লেখ আছে, আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু আনহু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেছেন,
لَا تَزُولُ قَدَمُ ابْنِ آدَمَ يَوْمَ القِيَامَةِ مِنْ عِنْدِ رَبِّهِ حَتَّى يُسْأَلَ عَنْ خَمْسٍ، عَنْ عُمُرِهِ فِيمَ أَفْنَاهُ، وَعَنْ شَبَابِهِ فِيمَ أَبْلَاهُ، وَمَالِهِ مِنْ أَيْنَ اكْتَسَبَهُ وَفِيمَ أَنْفَقَهُ، وَمَاذَا عَمِلَ فِيمَا عَلِمَগ্ধ
‘কেয়ামতের দিন আদম সন্তানকে পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে এক কদমও স্বস্থান হতে নড়তে দেয়া হবে না।
১. তার জীবনকাল কীভাবে অতিবাহিত করেছে,
২. যৌবনের সময়টা কীভাবে ব্যয় করেছে,
৩. ধন সম্পদ কীভাবে উপার্জন করেছে,
৪. তা কীভাবে ব্যয় করেছে,
৫. সে দ্বীনের যতটুকু জ্ঞান অর্জন করেছে সেই অনুযায়ী আমল করেছে কিনা।’’
(গ) ইবাদাত কবুল হওয়ার পূর্বশর্ত: মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালা ইবাদাত করবে অথচ তার উপার্জন হালাল হবে না, এটা মহান আল্লাহর নিকট গ্রহণযোগ্য হবে না। অতএব, হালাল উপার্জন ইবাদাত কবুল হওয়ার পূর্বশর্ত। আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা পবিত্র। তিনি শুধু পবিত্র বস্তুই গ্রহণ করেন। তিনি মুমিনদের সেই আদেশই দিয়েছেন, যে আদেশ তিনি দিয়েছিলেন রাসূলগণদের।’ আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘হে ইমানদারগণ! তোমরা পবিত্র বস্তু-সামগ্রী আহার কর, যেগুলো আমি তোমাদেরকে রুজি হিসেবে দান করেছি।’ অত:পর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমন এক ব্যক্তির কথা উল্লেখ করলেন, যে দীর্ঘ সফরে থাকা অবস্থায় এলোমেলো চুল ও ধূলি-ধুসরিত ক্লান্ত-শ্রান্ত বদনে আকাশের দিকে আল্লাহর দরবারে হাত তুলে প্রার্থনা করে ডাকছে, হে আমার রব! হে আমার রব! অথচ সে যা খায় তা হারাম, যা পান করে তা হারাম, যা পরিধান করে তা হারাম এবং হারামের দ্বারা সে পুষ্টি অর্জন করে। সুতরাং তার প্রার্থনা কীভাবে কবুল হবে?।’
(ঘ) হালাল উপার্জন করা আল্লাহর পথে বের হওয়ার শামিল: হালাল উপার্জন করার জন্য প্রয়োজনে বিদেশেও যেতে হতে পারে। সেজন্য এটিকে কোরআন মজিদে আল্লাহর রাস্তায় বের হওয়ার সঙ্গে হালাল উপার্জনকে বর্ণনা করা হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেন,
﴿وَءَاخَرُونَ يَضۡرِبُونَ فِي ٱلۡأَرۡضِ يَبۡتَغُونَ مِن فَضۡلِ ٱللَّهِ وَءَاخَرُونَ يُقَٰتِلُونَ فِي سَبِيلِ ٱللَّهِۖ ﴾ [المزمل: ٢٠]
‘আর কেউ কেউ আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধানে পৃথিবীতে ভ্রমণ করবে, আর কেউ কেউ আল্লাহর পথে লড়াই করবে।’
(ঙ) হালাল উপার্জন আখেরাত বিমুখিতা নয়:মহান রাব্বুল আরামিন আল্লাহ তায়ালা তার বান্দাদেরকে এ দুনিয়াতে হালাল উপার্জন করার ক্ষেত্র তৈরি করে দিয়েছেন। সেজন্য উপার্জন করতে বৈধভাবে চাকরি, ব্যবসা-বাণিজ্য বা অন্য কিছু করা আখেরাত বিমুখতা নয়। আল্লাহ তায়ালা বলেন,
﴿ وَٱبۡتَغِ فِيمَآ ءَاتَىٰكَ ٱللَّهُ ٱلدَّارَ ٱلۡأٓخِرَةَۖ وَلَا تَنسَ نَصِيبَكَ مِنَ ٱلدُّنۡيَاۖ وَأَحۡسِن كَمَآ أَحۡسَنَ ٱللَّهُ إِلَيۡكَۖ وَلَا تَبۡغِ ٱلۡفَسَادَ فِي ٱلۡأَرۡضِۖ إِنَّ ٱللَّهَ لَا يُحِبُّ ٱلۡمُفۡسِدِينَ ٧٧ ﴾ [القصص: ٧٧]
‘আর আল্লাহ তোমাকে যা দান করেছেন তাতে তুমি আখেরাতের নিবাস অনুসন্ধান কর। তবে তুমি দুনিয়া থেকে তোমার অংশ ভুলে যেয়ো না। তোমার প্রতি আল্লাহ যেরূপ অনুগ্রহ করেছেন তুমিও সেরূপ অনুগ্রহ কর। আর জমিনে ফাসাদ করতে চেয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ফাসাদকারীদের ভালবাসেন না।’
(চ) হালাল উপার্জন জান্নাত লাভের উপায়: মানুষের দু’টি জীবন রয়েছে, একটি দুনিয়ায়, অপরটি আখেরাতে। অতএব, হালাল পন্থায় উপার্জনকারী দুনিয়াতে কখনো সমস্যায় থাকলেও আখেরাতে জান্নাতে যাবে। এ বিষয়ে হাদিসে এসেছে, আবু সাঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
مَنْ أَكَلَ طَيِّبًا، وَعَمِلَ فِي سُنَّةٍ، وَأَمِنَ النَّاسُ بَوَائِقَهُ دَخَلَ الجَنَّةَ
‘যে ব্যক্তি হালাল উপার্জিত খাবার খায় ও সুন্নাতের ওপর আমল করে এবং মানুষ তার অনিষ্ট থেকে নিরাপদ থাকে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।’
(ছ) হালাল উপার্জন অন্যতম শ্রেষ্ঠ অর্জন: পৃথিবীর জীবন নির্বাহে হালাল উপার্জন করার সুযোগ বা যোগ্যতা লাভ করা আল্লাহ তায়ালার অন্যতম শ্রেষ্ঠ নিয়ামত। সেজন্য হালাল পন্থায় উপার্জনকারী পরকালে জান্নাতে যাবে। আর অবৈধ পন্থায় উপার্জনকারী ব্যক্তি দুনিয়ার জীবনে সম্পদের পাহাড় গড়লেও পরকালীন জীবনে তার জন্য ভয়াবহ আজাব ও শাস্তি অপেক্ষা করছে। হাদিসে এসেছে,
أربع إذا كن فيك فلا عليك ما فاتك من الدنيا حفظ أمانة وصدق حديث وحسن خليقة وعفة في طعمة
‘চারটি জিনিস যখন তোমার মধ্যে পাওয়া যাবে তখন দুনিয়ার অন্য সব কিছু না হলেও কিছু যায় আসে না। তা হলো, আমানতের সংরক্ষণ, সত্য কথা বলা, সুন্দর চরিত্র, হালাল উপার্জনে খাদ্যগ্রহণ।’
- ৬০ লাখ কর্মী বিদেশে পাঠানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে : শফিকুর রহমান
- জ্বালানির সবুজ রূপান্তরে প্রয়োজন বিপুল বিনিয়োগ
- মডেল মসজিদেই হজের ট্রেনিং নেওয়া যাবে : প্রধানমন্ত্রী
- পরমাণুবিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়ার ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
- তৃতীয় কিস্তিতে ১.১৫ বিলিয়ন ডলার দেবে আইএমএফ
- জুলাইয়ে বেইজিং যাবেন প্রধানমন্ত্রী
- রিজার্ভে চাপ পড়লেও মানুষের কল্যাণই খরচ করে যাচ্ছি: প্রধানমন্ত্রী
- দরপত্র কিনেছে বিশ্বসেরা ৭ প্রতিষ্ঠান
- দুই দেশ থেকে ১৩৫০ কোটি টাকার এলএনজি কিনবে সরকার
- ১৭৬ দেশে কাজ করছেন ১ কোটি ৬৩ লাখের বেশি বাংলাদেশি
- ‘রোহিঙ্গাদের জন্য বাংলাদেশকে নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হচ্ছে’
- প্রকৌশলীদের নিরলস পরিশ্রমের ফলেই ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন দৃশ্যমান
- মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতের প্রভাব বাংলাদেশেও পড়বে : প্রধানমন্ত্রী
- ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে বেঁচে থাকবেন ওয়াজেদ
- প্রথম ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী যারা
- সাংবাদিক নাদিম হত্যা: মাহমুদুল বাবুর জামিন প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল
- ঢাকা পৌঁছেছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
- আওয়ামী লীগের যৌথ সভা শুক্রবার
- নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ছিল সন্তোষজনক : ওবায়দুল কাদের
- ফাইন্যান্সিয়াল ওভারসাইট কমিটির কনসালটেশন সভা উদ্বোধন স্পিকারের
- গ্রাহকের অজান্তে মোবাইলের ব্যালেন্স কাটা হলে কঠোর ব্যবস্থা
- সংসদের অধিবেশন মুলতবি
- ‘কাচ্চি ভাই’ রেস্টুরেন্টের মালিক সোহেল গ্রেফতার
- রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে মানবিক আবেদন
- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে জাইকার প্রতিনিধিদলের বৈঠক
- বিএনপির নির্বাচন বর্জনের রাজনীতি আত্মহননমূলক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- স্মার্ট বাংলাদেশের ভিত্তি মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা : রুমানা আলী
- এই মুহূর্তে চালের দাম বাড়ার কোনো সম্ভাবনা নেই : খাদ্যমন্ত্রী
- কৃষিপণ্য সংরক্ষণে আধুনিক হিমাগার নির্মাণ করবে সরকার
- জঙ্গি ছিনতাই মামলার প্রতিবেদন ১০ জুন
- চাঁদপুরে প্রচন্ড গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন
- ফেনী সার্কিট হাউজে উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন
- ডা. জাকির হোসেন: উচ্চ রক্তচাপ রোগের একজন নিরলস চিকিৎসা কর্মবীর
- অতিরিক্ত সচিব পদে ১২৭ জনকে পদোন্নতি
- কাঁচা আম ১৬ ধরনের রোগ থেকে বাঁচায়
- যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব বাঁচত
- ন্যাশনাল রোমিং এর সুবিধায় রবি নেটওয়ার্কেও চলবে টেলিটক সিম
- পান্তা-ইলিশ যেভাবে এলো বাংলা নববর্ষে
- নন্দীগ্রামে অধ্যক্ষের পর গভর্নিং বডির পদ হারালেন সবুজ
- চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে সরকার বদ্ধপরিকর
- ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম : শেখ হাসিনা
- বান্দরবানে পর্যটক ভ্রমণে দেয়া নির্দেশনা চারটি স্থগিত
- অপরিচিতদের সঙ্গেও চ্যাটিংয়ে সুযোগ দেবে হোয়াটসঅ্যাপ
- আজ ৫২তম বাংলাদেশ স্কাউটস দিবস
- এপ্রিলেই প্রকাশ হচ্ছে ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল!
- স্মার্টফোন বাজারে অ্যাপলকে ছাড়িয়ে শীর্ষে স্যামসাং
- কবে আসছেন ডি মারিয়া, যা জানা গেল
- জামালপুরে স্কুল ছাত্রী অপহরণ-ধর্ষণ মামলার পলাতক আসামী গ্রেপ্তার
- ভারত সিরিজের জন্য শক্তিশালী বাংলাদেশ দল ঘোষণা
- মেলান্দহে সম্পত্তির বিরোধে বৃদ্ধ খুন : আটক-৩