হাই রেজুলেশনে দেখুন: ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ
দৈনিক জামালপুর
প্রকাশিত: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২০
ইতিহাসের জঘণ্যতম বর্বর হত্যাকান্ড ১৫ আগষ্ট হত্যাকাণ্ডকে বিচারের আওতামুক্ত রাখতে খোন্দকার মোশতাক ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর জারি করেন ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ। পরবর্তীতে জেনারেল জিয়াউর রহমান ১৯৭৯ সালের ৯ এপ্রিল তার অনুগত জাতীয় সংসদে সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী পাস করিয়ে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট হতে ১৯৭৯ সালের ৯ এপ্রিল পর্যন্ত জারি করা সকল সামরিক আইন-বিধি কার্যক্রমকে বৈধতা দেন।
শুধু তাই নয়, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে হত্যার দায়ে যাদের বিচার হবার কথা, সেই খুনিদের আখ্যায়িত করা হলো 'সূর্যসন্তান' বলে! পুনর্বাসিত করা হলো উচ্চপদে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের দূতাবাসগুলোতে। জেনারেল জিয়া এবং এরশাদের সামরিক সরকার তা বহাল রাখল বহু বছর। এরপর থেকে ক্ষমতাসীন কোন সরকারই বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের বিষয়ে কোন উদ্যোগ নেয়নি, বরং খুনিদের নানাভাবে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছে এমনকি পুরস্কৃতও করেছে।
১৯৭৬ সালের ৮ জুন ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকার দায়ে অভিযুক্ত হত্যাকারী গোষ্ঠীর ১২ জনকে বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দেওয়া হয়েছিল। যেমন: ১. লে. কর্নেল শরিফুল হককে (ডালিম) চীনে প্রথম সচিব, ২. লে. কর্নেল আজিজ পাশাকে আর্জেন্টিনায় প্রথম সচিব, ৩. মেজর এ কে এম মহিউদ্দিন আহমেদকে আলজেরিয়ায় প্রথম সচিব, ৪. মেজর বজলুল হুদাকে পাকিস্তানে দ্বিতীয় সচিব, ৫. মেজর শাহরিয়ার রশিদকে ইন্দোনেশিয়ায় দ্বিতীয় সচিব, ৬. মেজর রাশেদ চৌধুরীকে সৌদি আরবে দ্বিতীয় সচিব, ৭. মেজর নূর চৌধুরীকে ইরানে দ্বিতীয় সচিব, ৮. মেজর শরিফুল হোসেনকে কুয়েতে দ্বিতীয় সচিব, ৯. কর্নেল কিসমত হাশেমকে আবুধাবিতে তৃতীয় সচিব, ১০. লে. খায়রুজ্জামানকে মিসরে তৃতীয় সচিব, ১১. লে. নাজমুল হোসেনকে কানাডায় তৃতীয় সচিব, ১২. লে. আবদুল মাজেদকে সেনেগালে তৃতীয় সচিব হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল।
তাঁদের নিয়োগপত্র ঢাকা থেকে লিবিয়ায় পৌঁছে দিয়েছিলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তত্কালীন কর্মকর্তা ও পরবর্তীকালে পররাষ্ট্রসচিব শমসের মবিন চৌধুরী। এর আগে ওই বছরের ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাসে তাঁদের সঙ্গে আলোচনা-সমঝোতার জন্য ঢাকা থেকে তত্কালীন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নুরুল ইসলাম (শিশু) ঢাকা থেকে লিবিয়া গিয়েছিলেন।
১৯৮০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে জিয়াউর রহমানের নির্দেশে খুনিদের বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে (ফরেন সার্ভিস ক্যাডার) অন্তর্ভুক্ত করে নেওয়া হয়। সে সময়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রে এসব জানা গিয়েছিল। তবে ১২ জন সেনা কর্মকর্তা চাকরিতে যোগ দিতে রাজি হলেও ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের প্রধান দুই হোতা কর্নেল সৈয়দ ফারুক রহমান ও কর্নেল খন্দকার আব্দুর রশীদ সরকারের সঙ্গে সমঝোতা ও চাকরি গ্রহণে অসম্মতি জানিয়েছিলেন। তাঁরা ব্যবসা-বাণিজ্যে লিবিয়ায় প্রেসিডেন্ট কর্নেল গাদ্দাফির সব ধরনের সহযোগিতা পান। সত্তরের দশকের শেষে রাষ্ট্রপতি জিয়ার শাসনামলে আমরা এ তথ্য জেনেছিলাম যে, বিদেশে অবস্থানরত খুনি গোষ্ঠীর শরিফুল হক (ডালিম), আজিজ পাশা, বজলুল হুদা এবং নূর চৌধুরীসহ এই অভিযুক্তরা ১৯৮০ সালের ১৭ জুন ঢাকা সেনানিবাসে একটি অভ্যুত্থানের চেষ্টা করেছিলেন। সেনাবাহিনী অগ্রিম খবর পেয়ে তা ব্যর্থ করে দেয়। ঢাকায় অভ্যুত্থান-প্রয়াসীদের গ্রেপ্তার করে সামরিক আইনে বিচারের ব্যবস্থা করা হয়েছিল।
ঢাকার রাজনৈতিক সূত্রগুলোর মাধ্যমে এসব খবর আমরা জেনেছিলাম। সেনাবাহিনীর অনুসন্ধানে শরিফুল হক (ডালিম), আজিজ পাশা, বজলুল হুদা ও নূর চৌধুরীর সম্পৃক্ততার প্রমাণ মিলেছিল। তাঁদের সঙ্গে ফারুক ও রশিদের সরাসরি যুক্ত থাকার তথ্যও পেয়েছিল কর্তৃপক্ষ। তাঁরা উগ্র বামপন্থীদের সঙ্গে মিলে এ অভ্যুত্থান করতে চেয়েছিলেন। ১৯৭৯ সালের মে মাসে ইসলামাবাদ, পরে তেহরান ও আঙ্কারায় বিভিন্ন সময়ে বৈঠক করে ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনা করেছিলেন। এ সময় তাঁরা একাধিকবার ঢাকায় বৈঠক করেন। সর্বশেষ ১৯৮০ সালের মে মাসে ঢাকায় চূড়ান্ত সভা হয়েছিল; তাতে ডালিম, পাশা ও হুদা উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন জেল থেকে সদ্য মুক্তিপ্রাপ্ত কর্নেল ফারুক রহমান। এখানে উল্লেখ্য যে, ১৯৭৭ সালের কোনো একসময়ে ফারুক গোপনে ঢাকায় এসে অবস্থানকালে গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আটক ছিলেন। তাঁদের লক্ষ্য ছিল অভ্যুত্থানের মাধ্যমে জিয়াউর রহমান ও এরশাদকে হত্যা করে দেশে 'ইসলামি সমাজতন্ত্র' প্রতিষ্ঠা করা।
এসব তথ্য আরও বিস্তারিত জানা যায় ব্রিগেডিয়ার (অব.) সাখাওয়াত হোসেনের বাংলাদেশ: রক্তাক্ত অধ্যায় গ্রন্থ থেকে। ব্রিগেডিয়ার সাখাওয়াত হোসেনকে (সাবেক নির্বাচন কমিশনার) বিদ্রোহ-পরবর্তী সেনাসদস্যদের বিচারের জন্য সেনাবাহিনী থেকে সরকারি কৌঁসুলি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। অভ্যুত্থান ব্যর্থ হয়ে গেলে ডালিম, হুদা ও নূর বিদেশে নিজ নিজ কর্মস্থল ত্যাগ করে বিভিন্ন দেশে পালিয়ে যান। আজিজ পাশা তখন ঢাকায় থাকায় গ্রেপ্তার হন। তিনি রাজসাক্ষী হতে রাজি হন এবং পরে তাঁকে চাকরিতে পুনর্বহাল করে সরকার কূটনীতিকের দায়িত্ব দিয়ে রোমে পাঠায়। পরবর্তী সময়ে তাঁকে ঢাকায় পররাষ্ট্র ও অর্থ মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল বলে জানা যায়। পরে ডালিম, হুদা ও নূরকেও বিভিন্ন দেশে আবার কূটনীতিকের দায়িত্বে পুনর্বহাল করা হয় এবং তাঁরা একাধিক পদোন্নতি পান।
অসৎ এবং বিবেকবর্জিত নারী, বেগম খালেদা জিয়া ও ভুয়া জন্মদিন চিত্রঃ মানুষ কতটা অসৎ এবং বিবেকবর্জিত হলে এরকম ঘৃণ্যকর্মে লিপ্ত হতে পারে ! ২০০১ সালে বি এন পি ক্ষমতায় এসে জাতীয় শোক দিবস এবং ছুটি বাতিল করে। আর জাতির জনকের মৃত্যুবার্ষিকীতে ভ্রষ্ট মহিলা খালেদা জিয়া বিভিন্ন রঙের শিফন জর্জেট শাড়ী পরে চরম নির্লজ্জ বেহায়াপনায় কেক কেটে তার ভুয়া জন্মদিন পালন করতো । জাতির জনকের মৃত্যুতে এরূপ অশ্লীল পৈশাচিক উল্লাসে রত খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে জাতির জনককে অবমাননা করার দায়ে মামলা এবং সমুচিত শাস্তি হওয়া উচিত । গণভবনে বাস করলে হয়তো এই সামরিক অভ্যুত্থান সফল হতো না।
যুক্তি হিসেবে বলা যায় – ১) গণভবনে সুরক্ষার পরিমাণ অনেক বেশি ছিলো। ২) রক্ষীবাহিনীর ক্যাম্প কাছেই ছিলো ৩) গণভবনে ক্র্যাকডাউন করার জন্য যে সময়ের প্রয়োজন ছিলো, সেই সময়ে সাহায্য পৌঁছেও হয়তো যেতে পারতো। তবে এমন নাও হতে পারতো, কেননা যেভাবে ধানমন্ডির ৩২ নং বাসার গার্ডদের নিরস্ত্র করা হয় এবং যেভাবে ৩০টা ট্যাংক ঢাকা শহরে মোতায়েন করা হয় তথা রক্ষী বাহিনীর ক্যাম্পের দিকে তাক করা থাকে , তাতে বোঝা যায় কতটা সুপরিকল্পিত ছিলো ষড়যন্ত্রের নীলনকশা। ঢাকা থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে সাভারে ছিলো রক্ষীবাহিনীর সদর দফতর, কেউ কেউ চাচ্ছিলেন পাল্টা যুদ্ধ করতে, কিন্তু তাদের কাছে এন্টি ট্যাংক গান ছিলোনা। এখানেও ষড়যন্ত্রকারীরা কতটা পরিকল্পনাবদ্ধ যে হত্যাকাণ্ডটি এমন সময়ে চালানো হলো যখন সারা ঢাকার মানুষ ঘুমে আচ্ছন্ন এবং রক্ষীবাহিনীর মহাপরিচালক নুরুজ্জামান বিদেশে লন্ডনে অবস্থান করছেন যাতে তিনি কোন নির্দেশ না দিতে পারেন। আমেরিকা ও পাকিস্তান সরকার, সিআইএ এবং আইএসআইয়ের সংশ্লিষ্টতা বিদেশী চক্রান্তের মধ্যে রয়েছে আমেরিকান সিআইএ, পাকিস্তানের ভুট্টো এবং আইএসআই সহ কতিপয় ইসলামিক দেশের ষড়যন্ত্র।
১৫ই আগস্ট ভুট্টো শুধুমাত্র পাকিস্তানের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের নতুন শাসনকে স্বীকৃতিই দিলেন না বরং ৩য় বিশ্বের দেশগুলোর কাছেও বাংলাদেশের নতুন সরকারকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য আবেদন জানালে, বিশেষ করে মুসলিম দেশগুলোর প্রতি। মুজিব হত্যাকাণ্ডের পরপরই ভূট্টো বাংলাদেশের মানুষের জন্য সাহায্য পাঠানোর কথা ঘোষণা করে বলেন – বাংলাদেশের জনগণের জন্য অতিশীঘ্র ৫০০০০ টন চাল, এক কোটি গজ মোটা কাপড় ও ৫০ লক্ষ গজ মিহিকাপড় উপহার স্বরূপ পাঠানো হবে এবং ভবিষ্যতেও আমাদের সাধ্যমত সাহায্য সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। মুজিব হত্যার উপহার ? দেখুন- ভুট্টো বাঙালিকে শুয়োয়ের বাচ্চা জাহান্নামে যাক বলে গালি দিচ্ছে অথচ ১৯৭৪ সালে এরকম সামান্যতম কোন সাহায্য সহযোগিতার কথা ভুট্টো বলেননি। যেই ভুট্টো তার দেশের জনসভায় আমাদের দেশের বিরুদ্ধে কিরকম হিংস্র এবং আক্রমণাত্মক ভাবে আমাদেরকে শুয়োর কা বাচ্চা জাহান্নাম মে জায়ে –বলে গালি দিচ্ছে, সেই ভুট্টোর কেন হঠাৎ এই ক্রোকোডাইল টিয়ার বা কুমিরের কান্নার ছদ্মাভিনয় ?
বঙ্গবন্ধু নিহত এবং মোশতাক সরকার প্রতিষ্ঠিত হলে ভুট্টোর তাৎক্ষণিক কূটনৈতিক অবস্থান ও সাহায্য প্রেরণ সুস্পষ্টভাবে প্রমাণ করে, মোশতাক সরকার এবং আর্মিরা ভুট্টোর পছন্দনীয় ছিলো এবং এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে ভুট্টো আগে থেকেই কিছু না কিছু জানতেন, নাহলে হঠাৎ করে এত ঔদার্য (ছদ্ম) দেখানো সম্ভব নয়।
- এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি না রাখার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- অবৈধ মজুতে অস্থির ডিম-মুরগির বাজার
- ছোট বোনকে নিয়ে শৈশবে ফিরে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- দেশে দ্বিতীয় স্যাটেলাইট নির্মাণের কাজ চলছে: প্রধানমন্ত্রী
- আইইবির ৬১তম কনভেনশনে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, সংবাদ সম্মেলনে ১২দাবি
- কেউ গরিব থাকবে না
- বর্জ্য দিয়ে উৎপাদন হবে বিদ্যুৎ পরিচ্ছন্ন হবে ঢাকা নগরী
- হাসপাতালের অনুমোদনহীন ক্যান্টিন-ফার্মেসি বন্ধের নির্দেশ
- স্বাধীন ফিলিস্তিন গঠনের পক্ষে বাংলাদেশসহ ১৪৩ দেশ
- মালয়েশিয়াগামীদের সতর্ক করলো মন্ত্রণালয়
- প্রতিটি মানুষকে অর্থনৈতিকভাবে স্বচ্ছল করতে সরকার কাজ করছে
- ‘সাইলেন্ট কিলার’ পার্থেনিয়ামের ভয়ঙ্কর বিস্তার
- বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- ভাবিকে হত্যার দায়ে দেবরের ফাঁসি
- বিয়ের ৪ মাসেই নববধূর সন্তান প্রসব, তোলপাড়
- অফিস কক্ষেই সংসার পেতেছেন দুই কর্তা!
- ফজরের নামাজ পড়তে উঠে স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া, অতঃপর...
- মামার বাসা থেকে কলেজছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
- ‘আমি ছেলেকে ছাড়া বাঁচব কী করে’
- রানওয়েতে আটকে গেল বিমান, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন ১৭৫ যাত্রী
- প্রেম থেকে শারীরিক সম্পর্ক, অতঃপর...
- বিমান বিধ্বস্ত: নিহত পাইলট আসিমের জানাজা সম্পন্ন
- মানিকগঞ্জে চিরনিদ্রায় শায়িত হবেন পাইলট আসিম জাওয়াদ
- মেঘনায় কার্গোর ধাক্কায় ট্রলারডুবি, নিখোঁজ জেলের মরদেহ উদ্ধার
- মুন্সীগঞ্জে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা, চেয়ারম্যানসহ আসামি ২
- বান্দরবানে ব্যাংক ডাকাতি: কেএনএফ নেতা সানজু খুম গ্রেফতার
- বড় ভাইয়ের সঙ্গে বন্ধুত্ব করে ছোট ভাইকে অপহরণ, গ্রেফতার ৩
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে হাজতির মৃত্যু
- কুয়াকাটায় সমুদ্রস্নানে পুণ্যার্থীদের ঢল
- ডেটিং অ্যাপে বান্ধবীকে বিক্রি করা সামিয়ার ভয়ঙ্কর রূপ
- চাঁদপুরে প্রচন্ড গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন
- ফেনী সার্কিট হাউজে উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন
- ডা. জাকির হোসেন: উচ্চ রক্তচাপ রোগের একজন নিরলস চিকিৎসা কর্মবীর
- অতিরিক্ত সচিব পদে ১২৭ জনকে পদোন্নতি
- কাঁচা আম ১৬ ধরনের রোগ থেকে বাঁচায়
- ন্যাশনাল রোমিং এর সুবিধায় রবি নেটওয়ার্কেও চলবে টেলিটক সিম
- যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব বাঁচত
- পান্তা-ইলিশ যেভাবে এলো বাংলা নববর্ষে
- নন্দীগ্রামে অধ্যক্ষের পর গভর্নিং বডির পদ হারালেন সবুজ
- চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে সরকার বদ্ধপরিকর
- অপরিচিতদের সঙ্গেও চ্যাটিংয়ে সুযোগ দেবে হোয়াটসঅ্যাপ
- বান্দরবানে পর্যটক ভ্রমণে দেয়া নির্দেশনা চারটি স্থগিত
- ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম : শেখ হাসিনা
- এপ্রিলেই প্রকাশ হচ্ছে ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল!
- জামালপুরে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- স্মার্টফোন বাজারে অ্যাপলকে ছাড়িয়ে শীর্ষে স্যামসাং
- জামালপুরে স্কুল ছাত্রী অপহরণ-ধর্ষণ মামলার পলাতক আসামী গ্রেপ্তার
- কবে আসছেন ডি মারিয়া, যা জানা গেল
- ভারত সিরিজের জন্য শক্তিশালী বাংলাদেশ দল ঘোষণা
- মেলান্দহে সম্পত্তির বিরোধে বৃদ্ধ খুন : আটক-৩