হিংসা থেকে বাঁচতে জেনে নিন তিন উপায়
দৈনিক জামালপুর
প্রকাশিত: ২২ ডিসেম্বর ২০১৯
শরীরের বাহিরে যে রোগগুলো আমরা দেখতে পাই এগুলোকেই আমরা রোগ মনে করি। বাহ্যিক অঙ্গগুলো রোগে আক্রান্ত হলে ডাক্তারের কাছে যায়। ওষুধ ব্যবহার করে সুস্থ হওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু হয়তো অনেকে জানি না, শরীরের যেমন রোগ আছে, তেমনি আত্মারও রোগ আছে। রোগ দূর করার জন্য বিভিন্ন ওষুধও রয়েছে। আত্মা যদি সুস্থ হয়ে যায় তাহলে মানুষের বাহ্যিক আচার ব্যবহারও ভালো হয়ে যাবে। মানুষের ভেতর পাপাত্মা থাকলে তার আচার ব্যবহারেও দেখা দেবে বিভিন্ন অসঙ্গতি। রাসূল (সা.) এক হাদিসে বলেছেন, ‘(জেনে রেখো!) মানুষের দেহে একটি গোশতের টুকরা আছে। তা যদি সংশোধন হয়ে যায় তাহলে মানব দেহও পুরোটা ঠিক হয়ে যাবে। আর গোশতের ওই টুকরাতে যদি সমস্যা থেকে যায় তাহলে পুরো দেহেও সমস্যা দেখা দেবে। ওই অংশটির নাম হচ্ছে কলব।’ যদি গাড়ির ইঞ্জিনের সঙ্গে মানুষের কলবটাকে তুলনা করা হয় তাহলে এটাই হবে উত্তম উদাহরণ। গাড়ির বাহিক্য সৌন্দর্য যতই থাকুক না কেন, যদি ইঞ্জিনে সমস্যা থেকে যায় তাহলে ওই গাড়ি দিয়ে গন্তব্যে পৌঁছা কষ্টকর। ইঞ্জিন ঠিক থাকলে, বাহ্যিক সৌন্দর্যে ঘাটতি থাকলেও গাড়ি যথা সময়ে আপনাকে গন্তব্যে পৌঁছে দিবে। ঠিক তেমনি কারো যদি ‘দিল মেঁ কুছ কালা’ থাকে তাহলে সে সবখানে সমস্যার অংশ হয়ে দেখা দেবে। আর হৃদয় যদি প্রশস্ত হয় তাহলে কারো উপকার করতে না পারলেও সমস্যার কারণ হবে না। এতদিন বুযূর্গগণ মানুষের আত্মার রোগ, আত্মার পরিচর্যার কথা বলে আসলেও চিকিৎসা শাস্ত্রে এর তেমন গুরুত্ব নজরে আসেনি। এখন ডাক্তারগণ শরীরের যত্নের পাশাপাশি আত্মার যত্নের কথাও বলছেন। বলছেন শুধু শরীরের পরিচর্যা নয় বরং মানসিকতারও পরিচর্যা দরকার। ইসলামের দৃষ্টিতে আত্মার রোগগুলোর মাঝে রয়েছে অহংকার, লৌকিকতা, অন্যের প্রতি খারাপ ধারণা, ভীরুতা ও হিংসা ইত্যাদি। আগুন মানুষের বাহ্যিক অঙ্গগুলোকে পোড়ায়। আগুনে পোড়ার পর অঙ্গে শুরু হয় জ্বালাযন্ত্রণা। হিংসাও আগুনের মতোই এক ধরনের অদৃশ্য বস্তু। এর দ্বারাও পুড়ে। তবে শরীর নয় বরং মানুষের হৃদয়। সেই পুড়ার জ্বালাযন্ত্রণাও আছে। এক কবি বলেছেন, ‘হিংসার আগুন অন্যকে পুড়ানোর আগে হিংসুককেই জ্বালিয়ে ভস্মীভূত করে।’ তাই হিংসুকরা মানসিকভাবে কখনো শান্তি লাভ করতে পারে না। হয়তো এখনো গবেষণা হয়নি যে, হার্ডের রোগীদের শতকরা কতজন হিংসা ও রেষারেষির কারণে আক্রান্ত হচ্ছে। আমার বিশ্বাস, যার ভেতর মানসিক এই আগুন জ্বলবে, সে কখনো মানসিক ও হার্ডের দিক থেকে পুরো সুস্থ থাকতে পারবে না। দ্বীনদারির দিক থেকেও হিংসা খুবই ক্ষতিকর একটি রোগ। হাদিসে এসেছে, নবী করিম (সা.) বলেন, ‘ তোমরা হিংসা থেকে দূরে থাকো। হিংসা নেক আমলগুলোকে তেমনি বরবাদ করে দেয়, যেমন আগুন লাকড়িকে জ্বালিয়ে ভস্মীভূত করে ফেলে।’ কারো কাছে মনে হতে পারে নেক আমল, হিংসা দ্বারা বিনাশ হয় কিভাবে? মুহাদ্দিসগণ এর ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তাদের ভাষ্য হচ্ছে, হিংসা এমন একটি রোগ, যখন কারো ভেতর বাসা বাধে তখন সে অন্যের ক্ষতি করতে সদা সচেষ্ট থাকে। কোনরূপ ক্ষতি করতে না পারলে, ওই লোকের দোষ মানুষের কাছে বলে বেড়ায়। তার কুৎসা রটায়। আর এগুলোর কারণে হাশরের ময়দানে যার কুৎসা রটিয়েছিলো, তাকে ওর নেক আমলের সওয়াব দিয়ে দেয়া হবে। এভাবেই মূলত তার নেক আমলগুলো বিনাশ হয়ে যাবে। অন্য এক হাদিসে এসেছে, রাসূল (সা.) বলেন, তোমাদের পূর্ববর্তীদের মাঝে যত মারাত্মক রোগ ছিলো, সেগুলো তোমাদের মাঝে চলে এসেছে। হিংসা এবং রেষারেষি সবকিছুকে মুণ্ডিয়ে ফেলে। মুণ্ডানো দ্বারা উদ্দেশ্য চুল মুণ্ডানো নয় বরং দ্বীনকে মুণ্ডিয়ে দেয়া। (সুনানে তিরমিজি) সাহাবায়ে কেরাম ছিলেন, এ সকল রোগ ব্যাধি থেকে মুক্ত; এটা সর্বসম্মত মত। তাই রাসূল (সা.) সাহাবায়ে কেরামের সামনে এ কথা বললেও এর দ্বারা উদ্দেশ পরবর্তী উম্মত। আজ মুসলমান পরস্পর দ্বন্দ-কলহে লিপ্ত। হিংসা-বিদ্বেষের কারণে মুসলমানের দেশ, সমাজ ও পরিবার অশান্তির আগুন জ্বলছে। অথচ ইসলাম শান্তির ধর্ম। রাসূল (সা.) বলেছেন, তোমরা একে অন্যের পেছনে লেগে থেকো না, অন্যের গোপন বিষয় সন্ধান করো না, পরস্পর হিংসা করো না বরং পরস্পর ভাই ভাই এক আল্লাহর বান্দা হিসেবে বসবাস করো।’ তাছাড়া হিংসা থেকে বাঁচার জন্য রাসূল (সা.) কয়েকটি গুণ অর্জনের কথা বলেছেন। কারো মাঝে সে গুণগুলো এসে গেলে আল্লাহ তায়ালার রহমতে তার ভেতর হিংসা বাসা বাঁধতে পারবে না। তিনটি গুণ লাভ করতে পারলে হিংসা বাসা বাঁধতে পারবে না রাসুল (সা.) এর সেবায় যে কজন সাহাবি সদা লেগে থাকতেন তাদের অন্যতম ছিলেন আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ। তিনি বলেন, রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘তিনটি গুণ আছে, যেগুলো কোনো মুমিন অর্জন করতে পারলে তার অন্তরে কারো প্রতি হিংসা আসবে না। প্রথম গুণ হচ্ছে, আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে সকল কাজ করা। দ্বিতীয়, মুসলমানদের বিভিন্ন কাজে নিয়োজিত দায়িত্বশীলদের কল্যাণ কামনা করা। তৃতীয়, মুসলমানদের সঙ্গে মিলেমিশে সংঘবদ্ধ জীবন যাপন করা। (মনে রেখো) দ্বীনের দাওয়াত এমন এক ফলপ্রসূ কাজ যে, তা মুসলমানকে অমুসলিমদের থেকে সুরক্ষা দেবে।’ (সুনানে তিরমিজি)। রাসূল (সা.) যে তিনটি গুণের আলোচনা করলেন, তা সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা হচ্ছে- আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কাজ করা: সমাজে হিংসা ছড়ায় যখন অন্যকে প্রতিপক্ষ মনে করা হয়। কিন্তু আমার কাজের লক্ষ যদি হয় আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করা, অন্যকে পেছনে ফেলা বা ঘায়েল করা নয় তাহলে কখনো হিংসা তৈরি হবে না। বরং মনে করা হবে, ওই লোকও আমার সহযোগী। কোরআন এবং হাদিসে এ ব্যাপারে জোর তাকিদ দেয়া হয়েছে। আল কোরআনে বলা হয়েছে, ‘নিশ্চয় আমার নামাজ, কোরবানি, আমার জীবন-মরণ একমাত্র আল্লাহর জন্য।’ অন্যত্র বলা হয়েছে, ‘তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে, আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই ইবাদত করতে।’ হাদিস শরিফে এসেছে, ‘আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কাজ করলে অল্প কাজই আখেরাতে মুক্তির জন্য যথেষ্ট হবে।’ এক হাদিসে এসেছে, জাহান্নামকে তিন শ্রেণীর লোক দ্বারা উদ্বোধন করা হবে। ওই লোকদের আমল ছিলো অনেক মর্যাদাপূর্ণ, কিন্তু তারা ওগুলো করেছিলো মানুষকে দেখানোর জন্য; আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য নয়। প্রথম শ্রেণীর লোক হবে এক শ্রেণীর ক্বারী, যারা সুমধুর তেলাওয়াত শুনিয়ে মানুষকে আকৃষ্ট করতো। কিন্তু তাদের মাকসাদ ছিলো মানুষের কাছে বড় ক্বারী হিসেবে পরিচিত পাওয়া। দ্বিতীয় শ্রেণীর লোক হবে শহীদ; যারা ধর্মের পথে নিজেদের জীবনকে কোরবান করে দিয়ে ছিলো। কিন্তু উদ্দেশ্য ছিলো শহীদ মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার সুনাম অর্জন করা। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য তারা জীবন দেয়নি। তৃতীয় শ্রেণীর লোক হচ্ছে, দাতা; যারা বড় দাতা হিসেবে সমাজের কাছে পরিচিত হওয়ার জন্য অঢেল সম্পদ দান করেছে। মোট কথা হলো সকল কাজের উদ্দেশ্য হতে হবে আল্লাহর সন্তুষ্টি। প্রতিপক্ষকে উদ্দেশ্য করে নয়। মানুষের কল্যাণকামিতা: বুখারী শরিফের এক হাদিসে এসেছে, নবী করিম (সা.) বলেন, দ্বীন হচ্ছে কল্যাণকামিতার নাম। সাহাবায়ে কেরাম জানতে চাইলেন, হে আল্লাহর রাসূল! কার জন্য কল্যাণ কামনা করবো? রাসূল (সা.) বলেন, আল্লাহ তায়ালা, তার রাসূল ও কিতাব এবং মুসলিম রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল ও জনসাধারনের জন্য কল্যাণ কামনার নাম হচ্ছে দ্বীনদারি।’ হিংসা সাধারনত হয় কারো ক্ষতি করার ইচ্ছা থেকে। কারো যদি ইচ্ছা থাকে আমি সকলের কল্যাণ করবো তাহলে হিংসা আসবে কোথায় থেকে? এ জন্য বুযূর্গগণের উপদেশ হলো, কারো ওপর যদি তোমার হিংসা হয় তাহলে তুমি তার কল্যাণ করার জন্য লেগে পড়। তাহলে দেখবে মন থেকে আস্তে আস্তে হিংসা উধাও হয়ে গেছে। সংঘবদ্ধ জীবন যাপন করা: রাসূল (সা.) হিংসার আগুন থেকে নিজকে বাঁচানোর জন্য জামাতবদ্ধ জীবন যাপনের কথা বলেছেন। এক সঙ্গে মিলমিশে থাকার বরকতে হিংসা আসতে পারবে না। তাছাড়া মিলেমিশে থাকতে হলে, মনে হিংসা রেখে এক সঙ্গে থাকা কখনো সম্ভব নয়। কারণ হিংসা পরস্পর দূরত্বের কারণগুলোকে সৃষ্টি করে। সংঘবদ্ধ জীবন যাপনের গুরুত্ব আরো বহু হাদিসে এসেছে। এক হাদিসে এসেছে, নবী করিম (সা.) বলেন, আমি তোমাদেরকে পাঁচটি বিষয়ে আদেশ করবো আর পাঁচটি বিষয়ে নিষেধ করবো। নির্দেশিত পাঁচটি বিষয়ের অন্যতম একটি হচ্ছে সংঘবদ্ধ জীবন। নামাজের জামাতে এক কাতারে দাঁড়ালেও মানুষের মনের অবস্থা পরিবর্তন হয়। নিয়মিত যারা জামাতে নামাজ আদায় করে তাদেরও পরস্পর সম্পর্ক গভীর হয়। তাই আমাদের মন থেকে হিংসা রেষারেষি দূর করতে হলে করণীয় হচ্ছে সংঘবদ্ধ জীবন যাপন। যার ছোট্ট দৃষ্টান্ত হচ্ছে মসজিদে জামাতের সঙ্গে নামাজ আদায়ের ফলে পরস্পর সুস্পর্ক তৈরি হওয়া। দাওয়াত ও তাবলীগ অমুসলিমদের থেকে সুরক্ষার ক্ষেত্রে প্রাচীর স্বরূপ: তিরমিজির শরিফের যে হাদিসটি পূর্বে উল্লেখ হয়েছে, তাতে রাসূল (সা.) বলেছেন, দাওয়াত ও তাবলীগ মুসলমানদেরকে অন্যদের থেকে সুরক্ষা দেবে। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের ওপর যে নির্যাতন চলছে, তা থেকে মুসলিম উম্মাহকে রক্ষা পেতে হলে দাওয়াতের মেহনতকে জোরদার করতে হবে। দাওয়াত এমন এক হাতিয়ার, যার ব্যবহারের ফলে আমাদের পূর্বপুরুষরা দেশের পর দেশ বিজয় করে ফেলতেন। আমাদের পার্শ্ববতী দেশে এক সময় যে যুবকরা বিভিন্ন মসজিদ ধ্বংস করার প্রত্যয় নিয়েছিলো, দাওয়াতের বদৌলতে আজ তাদের দ্বারাই বহু মসজিদ নির্মাণ হচ্ছে। আজ আফসোস! মুসলিম উম্মাহ সংকট থেকে উত্থরনের জন্য গবেষণা করে অনেক কিছু বের করছে, কিন্তু নবীর এই মেহনতের প্রতি তেমন গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে না।
- বাংলাদেশ পুলিশের স্পেশাল ব্র্যাঞ্চে জব করার সুযোগ
- বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে ৫ সমঝোতা ও চুক্তি স্বাক্ষর
- স্মরণ সভা: ডা.আলাউদ্দিন সিরাজি
- মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবাধিকার প্রতিবেদন ঢাকার প্রত্যাখ্যান
- থাইল্যান্ডের রাজা-রাণীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ
- আগ্রাসন, যুদ্ধকে না বলুন
- কোরবানির ঈদ সামনে রেখে ব্রাজিল থেকে গরু আনার চিন্তা
- উপজেলা নির্বাচনে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুণ্ন হবে
- যুদ্ধ বন্ধ করতে বিশ্বনেতাদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
- ‘বাংলাদেশের দিকে তাকালে লজ্জিত হই’
- রিজার্ভ বেড়ে ২০ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি
- কারিগরি শিক্ষায় বিনিয়োগের সুফল পাচ্ছে বাংলাদেশ
- ১২০০ মেগাওয়াট বাণিজ্যিক উৎপাদনে আসছে মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র
- আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশের তীব্র দাবদাহের খবর
- ৪ পাসপোর্ট অফিসে দুদকের অভিযান, মিলেছে ঘুষ লেনদেনের প্রমাণ
- স্থায়ী শান্তি ও নিরাপত্তা টেকসই উন্নয়নের পূর্বশর্ত: প্রধানমন্ত্রী
- জামালপুরে ১৭টি মোবাইল সেট উদ্ধার
- নীলুফা ইসলামের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক
- জিআই পণ্যের গুণগত মান ও টেকসই সংরক্ষণের দিকে নজর দিতে হবে
- মুক্তিযুদ্ধে প্রবাসী বাঙালিদের অবদান ছিল অনন্য
- পার্বত্য চট্টগ্রামেও সমানতালে উন্নয়নের গতিধারা এগিয়ে চলছে
- বিএনপি ক্ষমতায় আসতে মরিয়া হয়ে উঠেছে : ওবায়দুল কাদের
- শুধু চাকরির পেছনে ছুটবে না, উদ্যোক্তা হবে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- যে কোন দুর্যোগে পুলিশ জীবন বাজি রেখে সেবা প্রদান করছে : ডিএমপি
- আগামী ২৮ এপ্রিল খুলছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বন্ধ থাকবে অ্যাসেম্বলি
- কেএনএফ প্রধান নাথান বমের স্ত্রী ‘নিখোঁজ’
- তাড়াইলে গলায় ফাঁস দিয়ে শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
- টেকনাফে ছয় বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
- ছেলের বাসার রান্না করতে গিয়ে মায়ের মৃত্যু
- চাঁদপুরে ৬ লাখ মেট্টিক টন ইলিশ উৎপাদনের সম্ভাবনা
- ইসলামপুরে গোপনে মাদরাসা ম্যানেজিং কমিটি গঠন
- ফেনী সার্কিট হাউজে উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন
- বকশীগঞ্জে এসএসসি ব্যাচ-২০০২ ফ্রেন্ডস অর্গানাইজেশন এর ইফতার মাহফিল
- ইনফিনিক্স নোট ৪০ সিরিজ: দেশের বাজারে নতুন মাত্রা
- বাড়ির সেফটি ট্যাংকে মিলল শিক্ষার্থীর লাশ
- দেওয়ানগঞ্জে ব্লাড ফাইটার ফর হিউম্যানিটির কমিটি গঠন
- দূর্গম যমুনার চরাঞ্চলে রাজকীয় বাহন ঘোড়ার গাড়ি
- মাদারগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের মতবিনিময় সভা
- হতশ্রী ব্যাটিং নিয়ে যা বললেন জাকির
- মাকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ায় শিক্ষক ছেলে গ্রেফতার
- ক্রীড়া সংগঠক ইউসুফ আর নেই
- সোনার এত দাম অতীতে কোনোদিন হয়নি
- গোলরক্ষক ইয়ারজানকে পঞ্চগড়ে সংবর্ধনা
- জামালপুরে ব্রহ্মপুত্র সাংস্কৃতিক সংস্থার ইফতার অনুষ্ঠিত
- সরিষাবাড়ি স্কুল ছাত্র হত্যা: কিশোর গ্যাং আটক-২
- ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল ভটভটি চালকের
- দর্শনার্থীদের টানছে মিয়াবাড়ি মসজিদের নান্দনিক সৌন্দর্য
- বাবা-মাকে ভরণপোষণ না দেওয়ায় ছেলে কারাগারে
- জামালপুরে অবৈধভাবে সম্পত্তি দখলের চেষ্টা, গ্রেফতার ৩
- দেশজুড়ে পাওয়া যাচ্ছে ইনফিনিক্স নোট ৪০ সিরিজ